ইচ্ছা মুক্তি
সিদ্ধেশ্বরবাবু ওরফে সিধাইবাবু যখন জানলেন তার ইচ্ছার কোনো ধার জগদম্বা ধারেন না, তখন থেকে তিনি নিজের ইচ্ছা আর জগদম্বার ইচ্ছা দুটোকেই পাত্তা দেওয়া ছেড়ে দিলেন। ম
প্যারিস আর টিপের পাতা
টিপের পাতাটা কই? ড্রেসিং টেবিলের ড্রয়ারে নেই, ট্রে-টাতে নেই। তবে?
উত্তর চায় না, নিজেকে চায়
গুরুদুয়ারার বাইরে এসে যখন দাঁড়ালো কনক তখন সন্ধ্যে হয়ে এসেছে প্রায়। হাতটা জিভে দিয়ে বাকি হালুয়াটা আবার চেখে দেখল। লোভের জন্য নয়। একটা স্বাদ পাওয়ার জন্য। যে স্বাদটা ছিঁড়ে যাচ্ছিল ভিতর থেকে।
স্কুটিতে উঠল। কানে এখনও ভজনের সুর আসছে। স্কুটি স্টার্ট করল। দোকান খোলার সময় হয়ে যাচ্ছে যে!
ভোরের মত শীতল হ
আবেগী মন আর বিচারী মন। কোন মনের কথা শুনবে? আবেগী মন জেগে উঠলে বিচারী মন কোথায়? মানুষের এ দ্বন্দ্বের সমাধান কিসে? কোথায়?
দেশলাই এক প্যাকেট, বাতাসা দুশো, চা পাতা একশো, সিগারেট দুটো, মশা মারার ধূপ একটা…. এই তো?
বসুক, দোল খাক
তারের উপর বসে আছে একটা নীলকন্ঠ পাখি। ট্রেনটা দাঁড়িয়ে। জানলা দিয়ে তাকিয়ে বসে শীলা। ভেলোর থেকে ফিরছে। ডাক্তারের জবাব নিয়ে।
খামতি যা থেকে গেল সে নিয়ে ভাবতে ইচ্ছা নেই। যা পাওয়া গেল সে নিয়েও গর্ব করতে সাধ নেই। এখন ফিরলেই হয়। ক্লান্তি।
উত্তরটা জানা বলেই
অনেক রাত। চাঁদ পূর্ণিমা ছেড়ে অল্প অল্প ক্ষীণ হচ্ছে। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের পাশে গঙ্গা বইছে কুলকুল করে। স্কাইওয়াকের ছাদে পড়েছে চাঁদের আলো। পাশের রেললাইন দিয়ে ঝম
ঘাস বোঝে, বৃক্ষ বোঝে না
দইওয়ালা বলল, রাস্তা দেখে যেও। <
পাগল
সিধু একটা সিগারেট প্যাকেট একজন খদ্দেরকে বাড়িয়ে দিতে দিতে বলল, একটা
এক বিন্দু বিষ
শূন্য খাঁচায় পাখি ডাকে না। কিন্তু পাখির ডাকের স্মৃতি?
ছলনা
রাস্তায় নেমে পাখিটা বসেছে। রাস্তা ফাঁকা। রাস্তার ধারে কিছু ফল ফলে আছে। কয়েকদিন ধরেই চাইছে খেতে। সুযোগ পাচ্ছে না। আজ পেলো।