Skip to main content

একটু চা হলে ভালো হত

আলোটা নিভিয়ে দে শম্ভু, আর আওয়াজটাও বন্ধ করে দে।

    কথাটা বেশ চীৎকার করেই বলতে হল। উপায় নেই। সামনে প্রচণ্ড জোরে লরির উপর বক্স বাজছে।

মৃত্যুঞ্জয়

গামছা কিনতে গিয়ে শেষ ট্রেনটা মিস হয়ে গেল অলোকের। বউটা এলো না। হাঁটুতে ব্যথা। কাঁচরাপাড়া স্টেশানে বসে অলোক। শ্রীগুরু আশ্রমে গিয়েছিল। বউ আর সে দু

বাঁশি

- বাঁশিটা দেবে?

শিউলিফুল

কলিংবেল বাজল। দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে যিনি তিনি চেনা মানুষ। অনেক বয়েস। গৃহবন্দী হয়ে থাকেন প্রায়। আরো ভালো করে বললে বিছানাবন্দী।

ছুঁয়ে থাকো

প্রদীপের শিখা। নিভিয়ে দেব কি? সবটা পুড়লে তেলের খরচ বাড়ে। যদি নিভিয়ে দিই অমঙ্গল হয় বলে লোকে। তবে?

প্রেসারের ভাত

প্রেসার কুকারে ভাত রাঁধার অনেকদিন ইচ্ছা ছিল। ফ্যানা ফ্যানা চটচটে ভাত।

পোকা খুঁজছি

ফস্ করে কেউ মরে গেলে লোকে অনেকরকম কথা বলে। কেউ বলে, গ্যাস হয়েছিল। কেউ বলে, নেশা করত। কেউ বলে, আসলে গুপ্তরোগ ছিল, মানে এইডস।

পাঁচ টাকার বাতাসা

যতীন তার মেয়েকে নিয়ে রথ দেখাতে এসেছিল। শুনল রথ চলবে না এ বছর। যতীনের চার বছরের মেয়ে বারবার জিজ্ঞাসা করছে, বাবা রথ কই রে? বাবা রথ কই? বাবা জগন্নাথ কই বাবা?

যে যাকে ভালোবাসে

এই খানিক আগের ঘটনা। বাইকে করে ফিরছি বন্ধুর সঙ্গে, হঠাৎ ট্রাফিক পুলিশ আটকালো।

    আটকানোর কারণ নেই। হেলমেট পরে ছিলাম। দু'জনেই। যা হোক, দাঁড়ালাম সাইডে।

    ড্রাইভিং লাইসেন্স, পলিউশানের পেপার, ব্লুবুক সব দেখলেন। বললেন ঠিক আছে যান। আসলে পুজোর সময় তো। একটু বেশি চেক দরকার এই সময়।

অধ-লৌকিক

 

গোঁসাই বলল, তিনশো ষাট ডিগ্রি না ঘুরলে?

Subscribe to অনুগল্প