মশারিটা
নকুড়বাবু ভীতু মানুষ। একা থাকেন। শুতে যাওয়ার সময় মাথার কাছে গীতা নিয়ে শোন। সেদিনই গীতাটা নিতে ভুলে গেছে
মাধুর্যের মাধুকরী
নাম মানে দিশা। এই যেমন যে হরিদ্বারে যাবে বলে ট্রেনে উঠল, সে ট্রেনে খায়-দায়, গল্প করে, এদিক-ওদিক দেখে কিন্তু তাও সে জানে, প্রতি মুহূর্তে জানে সে যাচ্ছে হরিদ্ব
অঞ্জলি
তিনি প্রতিদিন শেষ বিকেল থেকে সন্ধ্যা অবধি, বাঁধানো গঙ্গার ঘাটের শেষ সিঁড়িতে বসে থাকেন। গঙ্গার জলে ডোবে পা, আবার ডোবে না, জোয়ারভাটার হিসাব অনুযায়ী। চোখ ডোবে।
দশ
সারারাত মদ খেল সে। মায়ের পুজোয় খায়। অভ্যাস। নেশা বাড়লে ভক্তি বাড়ে। ভক্তি বাড়লে মনে ক্ষোভ
অপলক
রিকশাটা একদম দেওয়ালের গায়ে দাঁড় করাতে চাইছে বয়স্ক মানুষটা….
কি যেন একটা গণ্ডগোল হচ্ছে
ভবতোষ ভটচাযকে চারবার ডেকেও যখন লক্ষ্মী ভটচাজ, যার বিয়ের আগের নাম ছ
সবুজ ফড়িং
টোটোর গায়ে শপিংমলের বিজ্ঞাপন বড় বড় বোর্ডে। মাইকে বেজে চলেছে রেকর্ড করা নারীকণ্ঠ। শাড়িতে
যদি সে....
গলির মধ্যে হাঁটতে হাঁটতে মাথাটা গরম হয়ে যায়। এত নোংরা। আর বৃষ্টির জলে কুকুরের গু.... গোবর....
ওটাই জেল...
একজন বন্দী ছাড়া পেলে কেমন লাগে? খুব আনন্দ লাগে? প্রাণ নেচে ওঠে?
গয়না
নাকছাবিটা, কানের দুলটা, হাতের বালাটা খুলে পাশের বেডের স্বপ্নাকে দিল। রাখতে। স্বপ্না বিশ্বস্ত বলে না, আর কাউকে দেওয়ার নেই বলে। স্বপ্নার দু'দিন দেরি আছে আরো। ত