ধোঁয়া। কাক। আর হোগলা বন।
শ্রাদ্ধের মন্ত্রোচ্চারণ হচ্ছে। অমল স্পষ্ট দেখল মা আসছে। কাঁধে একটা কাক। মা বাড়ির সামনে দাঁড়ালো। উঠানে ধুনো ধুপ জ্বালানো। গীতা পাঠ করছে পোস্টমাস্টারের দাদা। ত
রোদ। ছায়া। জল।
যীশুবাবার মন্দিরের সামনে প্রচণ্ড ভিড়। আজ শুক্রবার যে। আজ জলপোড়া দেওয়া হবে। মাটিপোড়া দেওয়া হবে কপালে তিলকের মত করে। তিনবেলা বাড়িতে মোমবাতি জ্বালিয়ে যীশুবাবার
বঙ্গ সংকট
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে কঠিন সময় এখন। কোনদিকে যাবে, কার দিকে ভরসায় তাকাবে, এ ভেবে আকুল, বিশেষত ভদ্রকূল।
বসন্ত তো এভাবেই আসে
ভিড় বাজার
সাবান
একদম ছোটোবেলায় শেখানো হত, পৃথিবী গোল। তারপর বলা হল, ঠিক গোল নয়, এদিক ওদিক তুবড়ানো। তো আমার মাইসোর স্যাণ্ডল সোপের ঠিক সেই অবস্থা। খোল থেকে বেরোলো যখন নিরীহ, শ
ডিএনএ সূত্রে বাঁধিয়াছি সকল মানব
তার কাছে কি খবর গেল?
যে অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে
নরম চটি
পায়ে নরম চটি পরলে ব্যথা হয় না পায়ে। এ আমিও জানি, আমার পা-ও জানে। পায়ের তলায় নুড়ি পড়লে, মন উল্লাসে নেচে ওঠে, যেন প্রতিশোধ নেওয়া গেল। হাঁটতে হাঁটতে বলি, দেখ কে
সময়ের এক খণ্ডে তুমি
আজকে তোমাকে ব্যর্থ প্রতিপন্ন করার দিন। যে তোমার সারাটা জীবন গেল সংসার সামলাতে সামলাতে। ছেলেমেয়ে মানুষ করতে। আজকে তুমি যদি খবরের কাগজ পড়ো,
গান্ধী বনাম
এতদিন শুনেছিলাম গান্ধী বনাম আম্বেদকর। গান্ধী বনাম সুভাষ।