মিও আমোরে
ঠাকুমা ফিরছে মাঠ পেরিয়ে
জামাকাপড়
বাসন্তীর সবার বাড়ির ছাদে, ফ্ল্যাটের গ্রিল দেওয়া বারান্দায় শুকাতে দেওয়া জামাকাপড় দেখতে ভালো লাগে। জামাকাপড়গুলোর দিকে তাকালে বাসন্তী যেন বুঝতে পারে কোন বাড়ির ম
চৈনিক বন্ধন
মায়ের মত
কুরিয়ারের চিঠিগুলো হাতে সন্ধ্যেবেলা বেরোলো বিপ্লব। মেয়েটা উঠানে ব্যাডমিন্টন খেলছে। মেয়েটার হাতটা সকালে পুড়েছে। আলু ভাজতে গিয়ে। নাইনে পড়ে। মেয়ের নাম আলো। মায়ে
মায়াবিন্দু
লক্ষ্মী ঠেলা দিয়ে ভুতোকে তুলল। ভুতো ধড়ফড় করে উঠে বসল। ঘড়িটার দিকে তাকালো। রাত আড়াইটে। বাইরে ঝিঁঝি ডাকছে। লক্ষ্মী পাশে দাঁড়িয়ে আছে।
ছোটোলোক
ঝাঁটাতে-সোনাতে-লাইটিং-দশাসই প্রতিমাতে
হিঁদু আর হিন্দু। আমি না, রবি ঠাকুর বলতেন। বৈষ্ণব আর বোষ্টুম। এও আমি না, রবীন্দ্রনাথ বলতেন।
হাতটা
করোনার বছর দুই আগের ঘটনা হবে। দার্জিলিঙে একটা অফিশিয়াল কাজে গেছি। দুদিনের ট্যুর। প্রায়ই যেতে হয়। কিন্তু এবারে একটা সমস্যা হয়েছে। যে হোটেলে প্রতিবার উঠি, সেটা
ভাবি বুঝি আমায় ছুঁলে
ব্যথায় না বাজলে, ব্যথা বোঝা যায় না।
রাত। একা। বালিব্রীজ।
ফুল ফুটলে ভ্রমর আপনিই আসে।