Skip to main content

খিচুড়ি পায়েস আর চাঁদের আলো

মেলায় চারদিকে দেখি কেউ বসে, কেউ দাঁড়িয়ে খাচ্ছে। উঁহু, বইমেলা নয়, গাজীর মেলা। চারদিকে ধানক্ষেত। মাঝে গাজীবাবার সমাধি। তারপাশে বিরাট প্রকাণ্ড এক গাছ। চারদিক থে

ডাকঘর, এ যুগের ভাগবত

যখন নিজের ক্ষুদ্র বৃত্তে অবশ্যম্ভাবী মৃত্যুকে নিয়ে লড়েছি, লড়ে যাচ্ছি, সে অনুভব একরকম। আর এই যে এক লহমায় হাজার হাজার মানুষের জীবন শেষ হয়ে যাওয়া, সে আর এক রকমে

কাগজের নৌকা

অনবরত বৃষ্টি পড়ছে। জানলা দিয়ে ছাট আসছে। তবু বন্ধ না করে মোটা চশমাটা চোখে লাগিয়ে হাঁ করে বৃষ্টিভেজা রাস্তা দেখছে।

একফালি আলো

ধান্দাবাজ হলে অনেক কিছু হয়, খাঁটি কিছু হয় না। এই সহজ সরল সত্যিটা প

ভালোবাসা আর্থসামাজিক

ইউনিভার্সাল ভালোবাসার কোড বলে কিছু হয় না। ভালোবাসা ভীষণভাবেই আর পাঁচটা অনুভবী অস্তিত্বের মত আর্থসামাজিক আর ভৌগোলিক অবস্থা দ্বারা প্রভাবিত। আমি 'ভালোবাসা' শব্

জাহান্নাম, দুটো

সনাতনের মৃত শরীরটা নিয়ে ভাবনা ছিল না, ভাবনা ছিল মনটা নিয়ে। মানুষের শরীর মরে, মন তো মরে না। মন, কথা হয়ে বাতাসে, গাছে, মাটিতে বিঁধে থাকে। বেঁধে। জ্বালা দেয়।

সব থেকে যায়

শ্মশানের বাইরে ছাওয়ায় বসে আছেন। মাটিতে নয়। চাকা লাগানো চেয়ারে। হাতে প্লাস্টিকের বাটি থেকে ভাত ডাল চামচে করে খাচ্ছেন। চাকা লাগানো চেয়ারে ঝোলানো বড়ি<

শুধু তাকেই

পটলার যখন বিয়ে হচ্ছিল, তখন পাড়ার সবাই বলেছিল, এমন মা না হলে ছেলেটা যে কোথায় ভেসে যেত। এমনকি পটলার যখন ডিভোর্স হচ্ছিল তখনও পাড়ার সবাই বলেছিল, এমন মা না হলে ছে

Subscribe to