খিচুড়ি পায়েস আর চাঁদের আলো
পাঁচশো টাকা আর বেড়ালগুলো
জানলায় একটাও বেড়াল নেই। রোদ এসে পড়েছে। কিন্তু ওরা কোথায় গেল?
ডাকঘর, এ যুগের ভাগবত
যখন নিজের ক্ষুদ্র বৃত্তে অবশ্যম্ভাবী মৃত্যুকে নিয়ে লড়েছি, লড়ে যাচ্ছি, সে অনুভব একরকম। আর এই যে এক লহমায় হাজার হাজার মানুষের জীবন শেষ হয়ে যাওয়া, সে আর এক রকমে
কাগজের নৌকা
অনবরত বৃষ্টি পড়ছে। জানলা দিয়ে ছাট আসছে। তবু বন্ধ না করে মোটা চশমাটা চোখে লাগিয়ে হাঁ করে বৃষ্টিভেজা রাস্তা দেখছে।
একফালি আলো
ধান্দাবাজ হলে অনেক কিছু হয়, খাঁটি কিছু হয় না। এই সহজ সরল সত্যিটা প
ভালোবাসা আর্থসামাজিক
ইউনিভার্সাল ভালোবাসার কোড বলে কিছু হয় না। ভালোবাসা ভীষণভাবেই আর পাঁচটা অনুভবী অস্তিত্বের মত আর্থসামাজিক আর ভৌগোলিক অবস্থা দ্বারা প্রভাবিত। আমি 'ভালোবাসা' শব্
হাতের নাগালে পাওয়া সত্য
কতটা অসহায় লাগে তার মাপ পরিমাপ হয়কি ?
জাহান্নাম, দুটো
সনাতনের মৃত শরীরটা নিয়ে ভাবনা ছিল না, ভাবনা ছিল মনটা নিয়ে। মানুষের শরীর মরে, মন তো মরে না। মন, কথা হয়ে বাতাসে, গাছে, মাটিতে বিঁধে থাকে। বেঁধে। জ্বালা দেয়।
সব থেকে যায়
শ্মশানের বাইরে ছাওয়ায় বসে আছেন। মাটিতে নয়। চাকা লাগানো চেয়ারে। হাতে প্লাস্টিকের বাটি থেকে ভাত ডাল চামচে করে খাচ্ছেন। চাকা লাগানো চেয়ারে ঝোলানো বড়ি<