Skip to main content

শিবানী


-----
ঘটনার সময়কাল ১৯৪০ সাল। বাংলাদেশের একটা ছোটো গ্রাম। মেয়েটা বিয়ে হয়ে গ্রামে এল ঘোর বর্ষা মাথায় করে। মেয়েটার নাম শিবানী। তার বরের সাথে পরিচয় হওয়ার আগে হল পরিবারের সাথে পরিচয়, গ্রামের সাথে পরিচয়। সেবারে ধান হল গোলা ছাপানো। লোকে বলল - লক্ষী।

I have my own universe

I have my own universe
It's my own, very own
Here everything is utmost important
   The tiny particle of dust
  Rain quenched bright edge of leaf
      Infamous rainbow colored beetle
 They talk to me in silence
    They open their deepest mystery

আমার একটা ছোট্ট ভুবন আছে

আমার একটা ছোট্ট ভুবন আছে,
সাতসাগর আর লক্ষতারার মাঝে,
নিবিড় করে ধরা বুকের কাছে---
আপন, বড় আপন ভুবন আছে।
নগণ্য সেই পথের ধূলিকণা,
সবুজ পাতায় বৃষ্টিরই আলপনা-
রামধনুরঙ কাঁচপোকাদের ডানা--
সবাই আমার মনের বাসায় থাকে,
নীরব সুরের হাতছানিতে আমায় তারা ডাকে।
তাদের গহিন গোপন খেলাঘরের লুকোচুরির ছবি,
যত্ন করে আমার চোখে আঁকে।

I have my own universe

I have my own universe
It's my own, very own
Here everything is utmost important
   The tiny particle of dust
  Rain quenched bright edge of leaf
      Infamous rainbow colored beetle
 They talk to me in silence
    They open their deepest mystery

আমি ফুলমুন

মামুর সাথে তেপান্তরে হঠাৎ হলাম একা
তরমুজ কাটা একফালি চাঁদ করতে এল দেখা
বললাম আয় সেল্ফি তুলি আমরা মিলে তিনজন
চাঁদ বলল আজ মোটে নয়! আজ কি আমি ফুলমুন?

প্রশ্ন

প্রশ্ন করতে বারণ কোরো না
   হারিয়ে যাবে

যেমন হারিয়ে গেছে
   অনেক দেবতা
    অনেক ধর্ম
    সমাজের অনেক
       তথাকথিত অভিভাবক

প্রশ্ন শুনতে ভয় পেয়ো না
 মিলিয়ে যাবে অস্তিত্বের সংকটে

স্বীকারোক্তি

তখন অল্প পরিচয়
  অন্ধকারই বেশি, খুব স্বল্প আলো
তোমাকে লাগল ভাল
আলোতে ছায়াতে মিশে
  তোমার যে মূর্তি মনে আঁকলাম
বুঝিনি তো যে
 তাতে সত্যের চেয়ে কল্পনা আছে বেশি
  যা দেখি তা নয় ঠিক
সত্য ঢেকেছে মাধুরী ছদ্মবেশে

বাধ্য না গো

বাধ্য না গো
   উদ্বোধিত হই
খণ্ডিত না
   অখণ্ডিতই রই

 

সন্ধ্যেবেলা হেঁটে ফিরে এসে দেখি কি সমস্যা

সন্ধ্যেবেলা হেঁটে ফিরে এসে দেখি কি সমস্যা, বাড়ির এক্কেবারে বাইরের দরজার গ্রীলের ফাঁকে আটকে একটা বাচ্চা কুকুর। আপ্রাণ বেরোতে চেষ্টা করছে, ডাকছে। বেরোতে পারছে না। পাড়ার কুকুর। গেট খোলা থাকলেই বাগানে ঢুকে পড়ে। তারপর বেরোবার সময় এই রকম ফাঁকে আটকিয়ে কিছুক্ষণ খণ্ডযুদ্ধ করে নিজের থেকেই মুক্ত করে নিজেকে।

কেন বলোনি তুমি এসেছো

কেন বলোনি তুমি এসেছো?
  আমারই অপেক্ষায় আছো সাগর তীরে!
আমারও তো কাজের পালা ফুরিয়ে এসেছে বন্ধু
  তুমি নাও নামাও জলে, আমি আসছি,
       কতবার আমি ঘাটের কাছে গো
          এসে এসে গেছি ফিরে


(ছবিঃ সমীরণ নন্দী)

Subscribe to