Skip to main content

কেউ জানে না

রাস্তাটা যেন শেষ হবে না

ভীষণ কুয়াশা, ভিজে স্যাঁতসেঁতে চারদিক

মোড়ের পর মোড় পেরিয়ে যাচ্ছি

প্রতিটা মোড়েই আমি আমি
...

শাস্তি হোক

ইনভার্টারের আলোয় গীতা পড়তে পড়তে মনে পড়ল

   ইনভার্টারে জল দেওয়ার ছেলেটাকে ডাকা হয়নি


ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিলেন

   স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য
...

পায়ের পাতা

মীমাংসা চাও

   না সুরাহা?


রাহা মানে রাস্তা।

   জানো তো?
...

জাগো

তোমাতে আমাতে

  পাশাপাশি দাঁড়ানোতে

এখনও অনেক ফাঁক


সে ফাঁক দিয়ে
...

এখন যাও

নিস্তব্ধ রাত

পাহাড়ের কোলে একটা নদী

  আদর খেতে খেতে

   খেলতে খেলতে

    হাত পা ছুঁড়তে ছুঁড়তে দৌড়াচ্ছে
...

শ্রাবণের ধারার মত

অনেক রাত

  কলকাতা ভিজছে শ্রাবণের ধারাপাতে

ভীষণ জেদি মানুষ এক

  হাঁটছেন আপনমনে, দ্রুত পদে পথে।


আজন্মই অসম্ভব জেদ তার
...

আমার অস্তিত্ব

আমার অস্তিত্বকে

কোনো বিশ্বাস, কিম্বা মতবাদের কাছে বন্ধক রাখিনি


আমার অস্তিত্বকে

আমার সামনে হেঁটমুণ্ড করেও দাঁড় করিয়ে রাখিনি অনন্তকাল,

   ছুটি দিয়েছি
...

ওদিকে

অফিস থেকে ফিরে

মানুষটা কুয়ো থেকে জল তুলে

পা'টা ডলে ডলে ধুতো


তখন চারদিকে
...

স্লেট

তুমি স্লেট হাতে দিয়েছিলে

বলেছিলে,

“আমি যা লিখছি

তুমি হুবহু তাই লিখে যাও

আমি যা আঁকছি
...
Subscribe to কবিতা