আবীর
গোঁসাই, তোমার আবীরে যত রঙ, মনে লাগে না কেন?
বৃষ্টি আর মারিয়াম্মা
মারিয়াম্মার মন্দিরে পা দুটো দরজার দিকে ছড়িয়ে বসে, বাষট্টি ছোঁয়া বি
যে ফকির, সে-ই পাগল
ফকির পলাশ ফুল কুড়িয়ে নিয়ে বলল, যা পাগল, কোঁচড়ে ভরে নিয়ে যা। গিয়ে নদীতে ভাসিয়ে দে।
ছাই
নিজের পিসতুতো দাদা, কাকা, মামার ছেলের অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শ পেয়ে বড় হতে হতে মৌ ঠিক করেছিল, মেয়েকে নাচ-গান কিচ্ছু শেখাবে না, ক্যারাটে শেখাবে। কিন্তু সেই মেয়ে যখ
ভগবান-ভক্ত-পূজারী
ভগবান ঢুকেই জিজ্ঞাসা করলেন, ওহে, এটা শোরুম, না মন্দির গা?
ঘরেই তো হারায় মানুষ
একটা হাতপাখা হাতে নিয়ে ছাদের দিকে উঁচু করে বলল, ওই যে।
রোদ। ছায়া। জল।
যীশুবাবার মন্দিরের সামনে প্রচণ্ড ভিড়। আজ শুক্রবার যে। আজ জলপোড়া দেওয়া হবে। মাটিপোড়া দেওয়া হবে কপালে তিলকের মত করে। তিনবেলা বাড়িতে মোমবাতি জ্বালিয়ে যীশুবাবার
ধোঁয়া। কাক। আর হোগলা বন।
শ্রাদ্ধের মন্ত্রোচ্চারণ হচ্ছে। অমল স্পষ্ট দেখল মা আসছে। কাঁধে একটা কাক। মা বাড়ির সামনে দাঁড়ালো। উঠানে ধুনো ধুপ জ্বালানো। গীতা পাঠ করছে পোস্টমাস্টারের দাদা। ত
বর্ণ গ্রহ
মা মেয়েকে বলল, তুমি কোথায় টিউশন পড়তে যাও, স্কুলে কাউকে বলার দরক
ঝড়, মাঝি আর মুরগী
নৌকাটা বাঁধা ছিল ঘাটে। দীর্ঘদিন। কবে যে দড়িতে পচন ধরেছিল, কেউ জানত