Skip to main content

মোহনায় আসা উদাসীনতা

মুখের উপর সকালের রোদ এসে পড়েছে। ভোরের রোদের সঙ্গে কথা বলে প্রশান্ত। ভোরের রোদের সঙ্গে ছোটোবেলার যোগাযোগ আছে। চোখটা বন্ধ করে আছে। তবু বন্ধ চোখের পাতার উপর দিয়

ঘরে এত জল এলো কি করে?

রোজ শেষরাতে রাস্তার লাইটটা নিভে যায়। আশ্চর্য না? সামনে বড় একটা বাঁক, ওই বাঁশঝাড়টা পেরিয়েই। তারপর ডানদিকে অত গভীর একটা পুকুর। লাইটটা কি করে নেভে?

ভিড়। বাজার। মা।

হাট বসেছে। চায়ের দোকান চালায় স্বামী, স্ত্রী। দুজনেরই বয়েস ষাটের উপর। যে বয়েসকে আমাদের পূর্বপুরুষেরা বাণপ্রস্থের জন্য বেছেছিলেন আরকি। স্ত্রী বসে বসে চা বানান।

অন্য প্ল্যাটফর্ম

সাইকেলে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে খৈনি ডলতে ডলতে সামনের দিকে তাকালো। জবা নামছে স্নান করতে।

এত রাতে প্ল্যাটফর্মের ধারে কে দাঁড়ায়

রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ভাই। কফি আর পকোড়া দিতে দিতে দু'বার তাকালো জুঁই। এখনই বেরোনো যাবে না। এত ভিড়। সবে বরযাত্রী ঢুকেছে। সেটা তো আছেই। দ্বিতীয় কারণ তার পোশাক।

মাঘের মেঘ ছেঁড়া চাঁদ

বোবা ছেলেটা চায়ের দোকানে কাজ করে। সকাল থেকে রাত শুধু কয়েকটা স্বরবর্ণ আর হাত নেড়ে নেড়ে সংসারে দাঁড় বেয়ে চলে।

শশী নিভার সংসার

নিভাননী ও শশীবালা পাশাপাশি বসিয়া আছে। নিভার বয়েস হইয়াছে পঁচাশি। শশীর পঁচাত্তর। নিভার স্বামী রাজনৈতিক আন্দোলনে মারা যায়, বহু বছর আগে। শশীর স্বামী নিরুদ্দেশ, স

শশী নিভার সংসার

নিভাননী ও শশীবালা পাশাপাশি বসিয়া আছে। নিভার বয়েস হইয়াছে পঁচাশি। শশীর পঁচাত্তর। নিভার স্বামী রাজনৈতিক আন্দোলনে মারা যায়

তুইও মর

বাড়ি ফেরার পথে দাঁড়ালো। প্যান্টের পকেটে দুমড়ানো দশটাকার নোট। বার করে বলল

Subscribe to অনুগল্প