Skip to main content

আসল তর্পণ

ধ্যানেশ ভটচায্যি মশায় তামার বাটিতে গঙ্গাজল দিয়ে, দু ফোঁটা জিওলিন দ

২৬শে সেপ্টেম্বর

বিদ্যাসাগর আজ দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে, বাংলার মাঠ, ঘাট, স্কুল, কলেজ

এত নিস্তরঙ্গ কেন?

এত চুপচাপ কেন? 

কাশবন, প্যাণ্ডেল, কেনাকাটি, শারদসাহিত্যের পুঞ্জীভূত রাশি
পুজোর রান্নাবান্না, সাজগোজ, 
বেড়াবার নতুন ঠিকানার খোঁজ 

এত নিস্তরঙ্গ কেন? 

সাধারণ মানুষ তুমি, আমি
নাই বা হলাম ডাকাবুকো নারীবাদী
কি অন্য কোনের দলের 
    প্রফেশনাল প্রতিবাদী!

এত বেখেয়াল কেন?

সোনার পাথরবাটি

ঈশ্বর ঐশ্বর্য বিলাসী। ঈশ্বর যদি ভোট দিতেন অবশ্যই তিনি ক্যাপিটালিস্ট হতেন। কেন?

পাগলা সানাই

ছেলেদের তো কাঁদতে নেই। কি পৌরুষ দেখিয়ে, কি দাপট দেখিয়ে আয়োজন তো করলে। খুঁটিনাটি থেকে শুরু করে মাতব্বরি অবধি সব জায়গায় হাজিরাও দিলে। দেবে না?

চেতনার আমেজ

যা আছে, তা-ই আছে। নতুন যা, সে যে দেখছে তার কাছেই নতুন। যেমন ধরো তুমি চোদ্দোবার পুরী এসেছো। তোমার কাছে এই সমুদ্র পুরোনো। আমেজটা হয় তো প্রতিবার নতুন। কিন্তু দে

ভাগ্যিস

নিস্তারবাবু নাস্তিক মানুষ। কিন্তু মনে প্রাণে বাঙালি। শ্যামাসংগীত শুনলে, কীর্তন শুনলে চোখে জল আসে। মহালয়ায় বীরেন্দ্রবাবুর গলা শুনলে গায়ে কাঁটা দেয়। কিন্তু এদি

মনে রেখো

মনে রেখো, কিছু কিছু বাড়িতে মৃত্যুপথযাত্রী মানুষ থাকে। তাদের আগলে রাখে, প্রাণপণে আগলে রাখে আরেকজন মানুষ, বা কয়েকজন মানুষ। যে বা যারা প্রতিদিন মৃত্যুকে বলে, আর

Subscribe to