Skip to main content

সব কি আর এমনি এমনিই

সন্ধ্যে হব হব। ত্রিবেণীর শিবমন্দিরের চাতালে বসে আছি। হয় তো আরতি হবে একটু পর। এক একজন করে মহিলা আসছেন। মন্দিরঘেরা চাতালে বসছেন। গল্প করছেন। সংসারের

মাছ আর সরীসৃপের গল্প

হয় তো হেঁটে মরুভূমি পেরোনো যায়। হয় তো এক মহাকাশ সাঁতরে পার হয়ে চলে যাওয়া যায় আরেক মহাকাশ। কিন্তু এই এত মানুষের ভিড়, আমাকে পরোয়া না করা ভিড়?

ঝড় আর ফোন

হঠাৎ-ই তো ঝড় উঠল। জানলাটা খড়খড় করে কেঁপে উঠল। পায়ের কাছে রাখা চাদরটা কোনো রকমে টেনে নিতে প্রায় শ্বাস আটকে আসছিল। কিন্তু উপরের জানলাটা?

আরাম

একজন মানুষ সুখ রান্না করত। তার সুখের সুবাস ছড়িয়ে পড়ত দশদিকে। দশদিক থেকে মানুষ আসত, পাত পেড়ে বসত, সে সুখ পরিবেশন করত। সবাই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে সুখে মাখামাখি হয়

এইটুকুই তো

জলের বোতলটা ভরে দাঁড়াতে গিয়ে কোমরে সটকা লেগে গেল। কোনোরকমে নিজের শরীরটা দেওয়ালে ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকল। দমবন্ধ হয়ে আসছে যন্ত্রণায়। স্লিপডিস্ক হল নাকি<

ওকে বলো

ওকে কেউ বলবে, ও যেন কবিতার কাছে ফিরে যায়। এই যে নিন্দার সাতকাহন নিয়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে সে, আসলে তো ক্ষোভ নয়, রাগ নয়, এ অভিমান। কবি বলেই যে না ওর এত অভিমান।

পোড়াও

জঙ্গলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গাছটা ক্রমশ নি:সঙ্গতায় আক্রান্ত হল। তার পাতা ঝরে গেল। কুঁড়ি কমে এলো। বুকের মধ্যে কান পাতলে অহর্নিশি হু হু বাতাসের শব্দ পাওয়া যেত। একদি

চায়ের কাপ

হাতপাখার হাওয়া খেতে খেতে নিরাবরণ স্তনের দিকে আঙুল দেখিয়ে শৈব্যা বলল, তোর বাবা… এই খেয়ে বড় হয়েছে….

Subscribe to