Skip to main content

জিম করবেট ও মশারি

জীবনে বড় বড় দুঃখ, ছলনা, বিশ্বাসঘাতকতা ইত্যাদি সব সহ্য করে নেওয়া যায়। সে সব সহ্য করার জন্য কত সান্ত্বনাও পাওয়া যায় রেডিমেড। স্বজন-বন্ধুবান্ধবদের কাঁধে হাত, মহাপুরুষের বাণী, ধর্মে-দর্শনের আশ্বাস, আরো কত কত কি? যা হোক, সে সব দুঃখকষ্ট তবু খানিক হলেও হাসি মুখে সহ্য করে নিয়েছি। কিন্তু একটা জিনিস আমি কিছুতেই সইতে পারি না।

    কি সেটা?

গুটি

প্রজাপতি উড়ে যাওয়ার পর মনে রাখে না কোন দেওয়ালে, কি কোন গাছের গায়ে সে গুটি বেঁধেছিল। জানি না দেওয়াল কিম্বা গাছের শরীরও মনে রাখে কিনা। তারপর কোনো একদিন যদি সে

ঘর

তবে কি এখনই বেরোবে? বাইরে যে বৃষ্টি, যাবে?

সেই দেশটার গল্প

এক দেশে একবার সবাই মিলে ঠিক করল, আর রাজা-সম্রাট নয়, একটা নতুন নিয়ম আনা হবে। সেই নিয়ে অনেক শলাপরামর্শ হল। সিদ্ধান্তও হয়ে গেল। কি সিদ্ধান্ত হল?

বেড়াতে যাওয়া

রাণাঘাট থেকে শিয়ালদা, আর শিয়ালদা থেকে রাণাঘাট। চল্লিশটা বছর কেটে গ

একটা সন্ধ্যে আর ভাস্কর চক্রবর্তী

চারটে বত্রিশের কল্যাণী লোকাল ছেড়ে যাচ্ছে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশান। শীতের সন্ধ্যে বড় আদেখলা। বড় তাড়াতাড়ি আসে। না বলেই। বিনা ভূমিকায়। বিয়ে বাড়িতে গুরুত্বপূর্ণ আত্মীয় আসার আগেই যেমন ভিখারিরা চলে আসে। আড়ালে বসে থাকে। খেয়ালে পড়ে না।

কে তুমি?

অন্তর্যামীকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম

ভূয়োদর্শন

বাঙালিকে ভ্রমণ পিপাসু যদি বলা হয়, তবে পুরো কথাটা সত্যি হয় না। শীতে পরিযায়ী পাখি আসে কলকাতায়। সে এক আসা। দুর্গাপুজোয় হাজার হাজার বাঙালি এদিক ওদিক বেড়াতে যায়,

Subscribe to