প্রশ্নজাল
"জীবের আত্যন্তিক মঙ্গল কিসে?".... "হ্যাঁ গো, কাল কি দুধে বেশি জল মিশিয়েছিলে নাকি ?"
দুটোই প্রশ্ন। প্রশ্ন কোথায় নেই? সেই গীতায় অর্জুনের প্রশ্ন... বাইবেলে যোহন, ম্যাথিউ ইত্যাদির প্রশ্ন... বুদ্ধকে আনন্দ, আম্রপালির প্রশ্ন... সক্রেটিসকে প্লেটোর প্রশ্ন... অধুনা কথামৃতে ঠাকুরকে স্বামীজি থেকে গিরিশের অবধি নানান প্রশ্ন।
একা দাঁড়ানোরও
একা দাঁড়ানোরও ছন্দ আছে
কালের স্রোতে ভাসতে ভাসতে
নিজের বুকেই দোসর যাচে
(ছবিঃ সমীরণ নন্দী)
বাংলার রায়
ওগো মহাপ্রাণ
বুদ্ধজয়ন্তী
রামায়ণ থেকে যদি বারো বছরের বনবাসের অধ্যায়টি বাদ দেওয়া যায় তবে তাতে যত তত্ত্বকথাই থাকুক না কেন, সেটা মহাকাব্য হয়ে ওঠে না। মহাভারতের বেলাতেও তাই। পঞ্চপাণ্ডব যদি পায়ের উপর পা তুলে রাজত্ব করেই কাটিয়ে দিতেন, তবে যতই তাতে গীতার কালজয়ী উপদেশ থাকুক, তা-ও মহাকাব্য হত না। জীবনের স্বাভাবিক গতিপথের সাথে মিলত না। হত রূপকথা। এমনিই সমস্ত মহাপুরুষের জীবন।
ধ্রুবতারার
ধ্রুবতারার ছায়া পড়ে না
তবু ছায়াপথকে পাশে নিয়েই দাঁড়িয়ে
সব ঢেউ বুকে নিয়েও সমুদ্র শান্ত যেমন
জানে তো ঢেউ জল ছাপিয়ে যায় না
দৃষ্টি মণিতে বাধা হয়ে আসে জল
স্বপ্নগুলোকে বাঁচিয়ে রাখো
স্বপ্নগুলোকে বাঁচিয়ে রাখো
না হলে আকাশ থাকবে মাথার উপর
ওড়ার জন্য ডানা থাকবে না
কম হাঁটা পথ
---
আমি একটা নির্লিঙ্গ প্রেম খুঁজছি
বিছানায় আলকুশি ছড়িয়ে