Skip to main content

অসীমকে ভালোবেসে

তুমি অসীমকে ছুঁয়ে ফিরে এসো
    আমি আছি সীমানার আশেপাশে
তোমায় নিয়ে বাঁধব ঘর
     তোমার চোখের সীমায় 
           অসীমকে ভালোবেসে

তুমি আমি

তুমি দরজা হয়ে ছিলে, 
আমি তোমায় দরজার বাইরে খুঁজেছিলাম

তুমি পথ হয়ে ছিলে
আমি তোমায় পথের প্রান্তে চেয়েছিলাম

তুমি প্রেম হয়ে ছিলে
আমি তোমায় শর্তের বাঁধনে বেঁধেছিলাম

সংশয়

বারণ তো কেউ শোনে না
   না নিয়তি
       না ঝড়

প্রেমকে ফানুস করে

প্রেমকে ফানুস করে আকাশে উড়িয়ে শান্তিতে আছি
পোড়ালে পোড়াক আকাশ
   পুড়ে মরুক নিজে

আমার ঘরদোরে আগুন না লাগালেই বাঁচি

   অথচ চোখে সকালের আলো নেই কেন?

তোমার সারা হাতে কাদা কেন?
 পায়ে এত ধুলো?
  হাঁটতে বেরিয়েছিলে? এত সকালে?
   ধুলো কাদা মেখে এলে-
   অথচ চোখে সকালের আলো নেই কেন?

ছেলেটা

ছেলেটাকে আমি চিনতাম।

ও একটা সামাজিক ভালোবাসা চেয়েছিল।

পায় নি। ছেলেটা সমকামী ছিল।

এখন শুনেছি অন্ধকার গলিতে দাঁড়ায়।

অসামাজিক প্রেমই ওকে ডেকে নিল।

নেই?

দৃষ্টিতে নেই, স্পর্শেতে নেই বলেই কি নেই?

    মিথ্যে কথা!

এই যে ঘড়িটা, 
   নিছক একটা যন্ত্র মাত্র

সময় কি ওর কাঁটায়?

এবার বলো, সেকি নেই?

বলিহারি

তুম হো দাতা, ম্যাঁয় ভিখারী

এই সত্য ভুলে কি ঘোলই না খাচ্ছি

       বলিহারি ভ্রম, 
               বলিহারি বলিহারি

সংক্রমণ

এখন কি করবে চিকিৎসক?
তোমার ওষুধপত্র, স্টেথো, ইঞ্জেকশান সরিয়ে রাখো

Subscribe to উপপত্র