Skip to main content

মরণ রে, তুঁহুঁ মম শ্যাম সমান


মৃত্যু আর প্রেম - সুতোর মত পার্থক্য দুটোর রহস্যময়তায়। ভীষণ আগ্রহ আমাদের - কেমন করে হল? কিভাবে হল? কি করে হয়? কিরকম লাগে সেই সময়টায়? মৃত্যুতে ভয় মিশ্রিত কৌতুহল, উত্তেজনা। আর প্রেমে উত্তেজনা মিশ্রিত উদ্বেগ। 

জাগাও পথিকে সে যে ঘুমে অচেতন

বিবেকানন্দের ভারতবর্ষের সাথে আমার ভারতবর্ষের মিল কোথায়? তাঁর আত্মজ্ঞান, নিঃস্বার্থপরতা, ধ্যানপরায়ণতা, সৎ-সাহসিকতা, ধর্মে যুক্তিপরায়ণ হওয়ার চেষ্টা, সর্বোপরি দেশের প্রতি সর্বগ্রাসী ভালোবাসা - এ সব তো মিউজিয়ামে দেখতে যাওয়ার বস্তু আজ। আর বাকি
...

মন চলো নিজ নিকেতনে

আজ যে মহাপুরুষের জন্মদিন তিনি একটা খুব বড় কথা বলেছেন, নিজের ভিতর ঈশ্বরের রাজ্য অন্বেষণ করো, বাকি সব কিছু তোমায় আপনা থেকেই আসবে।
আবার বলছেন সে পথের দ্বার অত্যন্ত শীর্ণ।

কি চাই – ভদ্রতা না প্রেম?

প্রেমের জ্বলন্ত বহিঃপ্রকাশ আমার যতদূর মনে পড়ে স্কুলের দেওয়ালেই প্রথম দেখি। আমাদের একদম ছোটবেলায় বাড়িতে বাড়িতে টিভির প্রচলন হয়নি। আর টিভিতে দূরদর্শন ছাড়া চ্যানেলও কিছু আসত না। রবিবারের বাংলা সিনেমা দেখার উৎসাহ দেওয়া হত, কিন্তু হিন্দী সিনেমা সেরকমভাবে বারণ না করা হলেও উৎসাহও দেওয়া হত না। অবশ্যই কিছু বিশেষ বিশেষ সিনেমা ছাড়া।

আপন দুটো চরণ ঢাকো

অবশেষে কি হল? তোমার সেই খেলাটা মনে আছে? দাঁড়াও বোঝাই আগে কোন খেলাটার কথা বলছি। সেই যে গো, অনেকগুলো দাগ অথবা রেখা, তারা কোনো এক বস্তুকে কেন্দ্র করে আঁকা, কিন্তু মজার ব্যাপার হল, ওর মধ্যে একটাই মাত্র দাগ ওই বস্তুটার সাথে লেগে আছে, বাকিগুলো মাঝপথে হারিয়ে গেছে বা শেষ হয়ে গেছে। ...

নিরাপত্তা

...তখন কলেজ পাস করেছি। নানান পরামর্শ নানান দিক থেকে। এমন একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে যাতে করে ভবিষ্যতটা নিরাপদ হয়। সেই থেকে শব্দটা কানের কাছে, মাথার অলিতে গলিতে পাক খেয়ে খেয়ে ঘুরে বেড়াতে লাগল - 'সিক্যুরিটি' চাই, সিক্যিওর লাইফ চাই। শব্দটা আমায় ঘিরে ততক্ষণে একটা বড় ধরণের পাঁচিল তৈরি করে ফেলেছে। ...

নিরুত্তর ভালোবাসা

”কেউ যখন বুঝে যায় না স্যার, যে তার উপর আমার দুর্বলতা আছে, অমনি সে ঘ্যাম দেখাতে শুরু করে। ভালো করে কথা পর্যন্ত বলে না। কথায় কথায় অপমান করে, জানে তো উল্টে আমি কিছু বলব না তাকে..."

এম এস শুভলক্ষ্মী ও কিছু কথা

সুব্বুলক্সমী না শুভলক্ষ্মী? এম এস শুভলক্ষ্মী, আমার বলতে সুবিধা হয়। প্রথম শুনেছিলাম টিভিতে। স্কুলে পড়তাম। অল্প অল্প হিন্দী বুঝতে শুরু করেছি। একটা হিন্দী ভজন গাইলেন, 'মেরে তো গিরিধর গোপাল'। মন্ত্রমুগ্ধের মত বসে রইলাম শুনে। এমন গলা না হয় হল, এমন ভাব এমন অনায়াসে আসে? তাও মন্দির না, পাহাড় পর্বতের গুহা না, অ্যাতো লোহালক্কড়-আলো-ক্যামেরা ঘেরা শতচক্ষুর সামনে গাওয়া! ...
Subscribe to প্রবন্ধ