Skip to main content

কাটাকুটি খেলা চলছে


        কাটাকুটি খেলা চলছে। হঠাৎ কে একজন চীৎকার করে বলে উঠল, আমার পুট পড়েছে, পুট.. পুট.. পুট। যেই না বলা, অমনি একজন কাছা খুলে মেঝেতে ডিগবাজি খেয়ে বলতে লেগেছে, আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে। কেউ নেচে উঠে বলল, ছু কিত.. কিত.. কিত... কেউ হামাগুড়ি দিয়ে কারোর পিছনে লুকিয়ে বলল, টুকি! 

এবছরের মত খেলাটা শেষ হল

        এবছরের মত খেলাটা শেষ হল। বড়দের খেলা। চালাকদের খেলা। ধনীদের আমোদ। নেতাদের শক্তি প্রদর্শন। বোকাদের আবেগের তুবড়ি, জ্বলে ধাঁধাঁ লাগিয়ে চোখে, ফুরালো এ বছরের মত। কাছের সব কিছু ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল, এত আলো। এবার শ্লথ পায়ে আসবে অবসাদ। উত্তেজনার পর যা অবধারিত। কাজের গতি বেগ ফিরে পেতে নেবে আর

'me to' আর মিডিয়া

        এতে কি সত্যিই কিছু হচ্ছে? মিডিয়া কি বিচার পাওয়ার জায়গা? আমরা কি একটা ক্যাঙারু আদালতের কথা ভাবছি এই সোশ্যাল মিডিয়ায়? আমরা কি বিশ্বাস রাখি না ন্যায়-বিচার ব্যবস্থায়? আমরা কার কাছে এই আত্মপ্রকাশ ঘটাচ্ছি? কোন সমাজের কাছে?

ভারতে যখন প্রথম ভোট হয়

ভারতে যখন প্রথম ভোট হয়, সেই ১৯৫১-৫২ সালের ভোটার তালিকায় বহু মহিলার নাম বাদ দিতে বাধ্য হয়েছিলেন সুকুমার সেন, যার পরিচালনায় সেই মহান যজ্ঞ সমাধা হয়েছিল। কেন জানেন? কারণ বহু মহিলা নিজেদের নাম জিজ্ঞাসা করলে বলেছিলেন, 'অমুকের মা'.. 'তমুকের স্ত্রী'... নিজের নাম বলতে চাননি। কিন্তু তার জন্য আইনকে শিথিল করা হয়নি।

কিসের দেবীপক্ষ?

        কিসের দেবীপক্ষ? হাজার হাজার মহিলা মিছিল করছেন, জমায়েত হচ্ছেন শবরীমালা রায়ের বিরুদ্ধে কেরলে। যেন তাদের সমানাধিকার দিয়ে একটা মহৎ ভুল ঘটিয়েছেন মহামান্য আদালাত! তবে? "যার জন্য করি চুরি, সেই বলে চোর"। 

'৪৭ এর মুরাদেরা

        মুরাদের নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পর থেকে অনেক পোস্ট দেখলাম। অনেকগুলো সাক্ষাৎকার যা আগে শুনেছি কয়েকটা, লাস্ট গার্ল বেরোনোর সময় বিশেষ করে। রিভিউও পড়েছিলাম বইটার। কিন্তু বইটা পড়ে ওঠা হয়নি। কিন্ডল-এ আছে, কিন্তু সাহস পাইনি পড়ার। একটা নিশ্চিত জীবনযাপনের মধ্যে বসে অমন একট

একজন অত্যন্ত প্রাণচঞ্চল বাচ্চা মেয়ে আমাদের কলকাতার বুকে মৃত্যুর সাথে লড়ছে

        একজন অত্যন্ত প্রাণচঞ্চল বাচ্চা মেয়ে আমাদের কলকাতার বুকে মৃত্যুর সাথে লড়ছে। বাবা মা তার গলার নলি কেটে তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে নিজেরাও সরে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু নিজেরা এখন বিপদসীমার বাইরে। বাচ্চাটা ঘোর সংকটে। সে সংকটে তো তার শরীরটা। তার যদি চিন্তা করার ক্ষমতা থাকত

ভাবছি দেশে আর না জানি কি বিটকেল সব আইন আছে

ভাবছি দেশে আর না জানি কি বিটকেল সব আইন আছে। এ অনেকটা মহালয়ার আগে ঘর ঝাড়ার মত হচ্ছে। তা বেশ, আচ্ছা ইয়ে করে হাতমাটি না করা নিয়েও কি আইন বানিয়েছিল ওই লালমুখো গুলোন? কিম্বা তরকারিতে নুন কম হলে? কিম্বা যীশুর নামে রোববার করে নৈবেদ্যে না দিলে ইত্যাদি ইত্যাদি...

সুপ্রিমকোর্ট পরকীয়াকে বৈধ ঘোষণা করেনি

        সুপ্রিমকোর্ট পরকীয়াকে বৈধ ঘোষণা করেনি। শুধু শাস্তির আইনি ব্যবস্থাটা তুলে নিয়েছে। তা বাপু আর কদ্দিন পুলিশের ভয়ে নীতিবান থাকবে? নীতিগতভাবেও তো সাবালক হতে হবে নাকি?

Subscribe to হাল হকিকৎ