Skip to main content

মাহেন্দ্রক্ষণ

অনবরত এই যে চলা। অনবরত এই যে নিজেকে ঘিরে আবর্ত। অনবরত এই যে এক অন্ধকার থেকে আরেক অন্ধকার গলির দিকে যেতে, মাঝে এক চিলতে আলোর অবসর। এর মধ্যে যুক্তি-সাযুজ্য-অর্

স্বপ্রকাশ

যখন টুকরো টুকরো হয়ে গেলাম। চুরচুর হয়ে গেলাম ভেঙে, একবার মনে হয়েছি

স্টাফিং

যখন কাউকে হিংসা করছি, ঈর্ষা করছি, একদম দস্তুর মত নিষ্ঠা নিয়ে নিত্য নিত্য, লহমায় লহমায় তা করে যাচ্ছি, তখন মন তার বাকি সব দায়িত্ব, কর্তব্য, অসম্পূর্ণ কাজ এড়িয়ে

ওতেই হবে

দরজা, কি জানলার, অল্প একটু ফাঁক পেলেই আলো এসে পড়ে।

প্রণাম

হঠাৎ মেঘ করে এলো। বৃষ্টি শুরু হল। বর্ষায় যেমন হয়। কাজে বাধা। একটা গাছতলায় এসে দাঁড়ালাম। সামনে শিব মন্দির। সন্ধ্যে হচ্ছে। <

ধন্য

এই যে তাকিয়ে দেখা। এর কোনো মানে নেই। কোনো উদ্দেশ্য নেই। তাকিয়ে আছি, মানে কেবলই তাকিয়েই আছি।

কে নেবে এ দায়িত্ব?

মানসিকভাবে ভালো থাকাটা একটা সাধনা। বাহ্যিকভাবে ভালো থাকার জন্য বাইরে থেকে কিছু জোগাড় যন্ত্র করে নিলে মিটে যায়। যাকে কম্ফোর্ট বলে। কিন্তু মানসিকভাবে

দুটো সমস্যা

প্রথম সমস্যা হল 'দু চক্ষে দেখতে পারি না', আর সহমত নই - এই দুটোর মধ্যে একটা সুক্ষ্ম পার্থক্যকে ধরতে না পারা। সেটা শিক্ষাগত পার্থক্য। যখন আমি তেড়ে ফুঁড়ে বলছি,

Subscribe to চিন্তন