আমাদের ধর্ম
একদিন বিবেকানন্দ বলেছিলেন, খুব দুঃখের সঙ্গে বলেছিলেন, আমাদের ধর্ম নাকি হেঁশেলে ঢুকেছে। সেই হেঁশেল থেকে বার করে চরিত্র গঠনের উপর জোর দিতে চেয়েছিলেন মানুষটা। <
মন আমাকে দাও
এক মহিলা শ্রীরামকৃষ্ণর পাশে বসে। সদ্য আট বছরের সন্তানকে হারানো মা। কোল খালি। বুক খালি। গোটা সংসার খালি হয়ে গেছে। সামনে শুয়ে আছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। গলায় ক্যান্সার। কয়েকটা হাড়। চোখ দুটো কোটর
বিচার
বিচার ঠিক ভুল হয় না। বিচার আইনানুগ হয়। সভ্যতার সেই প্রাচীন কালে সক্রেটিসের বিচার আইনানুগ ছিল। খ্রীষ্টের বিচার আইনানুগ ছিল। আমাদের দেশে স্বাধীনতা আন্দোলনের সম
সমর্যাদা
পেরেছ? ---- না যাব?
রাগ হবে না, তাই কি হয়? কিন্তু ছোটোখাটো সব বিষয়ে রাগ কি ভালো?
তার্কিক যুক্তি আর কাব্যিক যুক্তি
সময়ের এক খণ্ডে তুমি
আজকে তোমাকে ব্যর্থ প্রতিপন্ন করার দিন। যে তোমার সারাটা জীবন গেল সংসার সামলাতে সামলাতে। ছেলেমেয়ে মানুষ করতে। আজকে তুমি যদি খবরের কাগজ পড়ো,
নরম চটি
পায়ে নরম চটি পরলে ব্যথা হয় না পায়ে। এ আমিও জানি, আমার পা-ও জানে। পায়ের তলায় নুড়ি পড়লে, মন উল্লাসে নেচে ওঠে, যেন প্রতিশোধ নেওয়া গেল। হাঁটতে হাঁটতে বলি, দেখ কে
আমি কোথায়?
টিভিতে শ্যাম্পুর বিজ্ঞাপন হচ্ছে। কি কি ভিটামিন আছে। তারপর কোন তেল হার্ট অ্যাটাকের চান্স কমায় সেই তেলের বিজ্ঞাপন হল। তারপর এলো কোথায় টাকা রাখলে আমার ভবিষ্যৎ স
মার্কেটিং
সন্ন্যাসী গাড়ি থেকে নামলেন। পঞ্চাশটা কম্বল বিতরণ করলেন গরীবদের মধ্যে। যাদের মধ্যে ঈশ্বর। যাদের মধ্যে দিয়েই তাঁর মুক্তি পাওয়ার রাস্তা<