শূন্যগর্ভ শঙ্খ
সেল্ফ-পিটি
তুমি কি
জীবননির্ভরতায়
গভীর অন্ধকার। গুহার মধ্যে। সুখ আছে। স্বপ্ন আছে। কৌতুহল আছে। প্রশ্ন আছে। অনেক আকস্মিকতায় অনেক বিস্ময় আছে।
প্রাণের আকাঙ্খা
জীবনমরণ সমস্যা
চারটে বাচ্চা নিয়ে বেড়ালটা রাস্তার উপরে বসে আছে। উল্টোদিক থেকে রুদ্ধশ্বাসে সাইকেল চালিয়ে তিনজন কিশোর আসছে। সামনের জন তাড়াতাড়ি সাইকেলের ব্রেক চেপে সাইকেলটা থাম
শান্তিপ্রতিষ্ঠা করে মানুষ
দুবাইতে বৃষ্টি শুরু হল আবার। দাপুটে বৃষ্টি। কালিদাসের মেঘদূতের বৃষ্টি না। মার্কেজের সেই কবর থেকে মড়া বেরিয়ে ভেসে যাওয়া বৃষ্টি।
কূপমন্ডুকতার গুহা
রবীন্দ্রনাথ লিখছেন, বিদেশ থেকে, রথীন্দ্রনাথকে। সালটা ১৯২৯।
আমাদের ধর্ম
একদিন বিবেকানন্দ বলেছিলেন, খুব দুঃখের সঙ্গে বলেছিলেন, আমাদের ধর্ম নাকি হেঁশেলে ঢুকেছে। সেই হেঁশেল থেকে বার করে চরিত্র গঠনের উপর জোর দিতে চেয়েছিলেন মানুষটা। <
মন আমাকে দাও
এক মহিলা শ্রীরামকৃষ্ণর পাশে বসে। সদ্য আট বছরের সন্তানকে হারানো মা। কোল খালি। বুক খালি। গোটা সংসার খালি হয়ে গেছে। সামনে শুয়ে আছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। গলায় ক্যান্সার। কয়েকটা হাড়। চোখ দুটো কোটর