Skip to main content

কোলোনীয় অত্যাচার

বাঙলায় সে যুগ ছিল, যখন হয়েছিল কলোনীকাল। সাহেবদের কলোনীয় অত্যাচার। আর এই বিয়ের মরশুমে শুরু হল কোলোনিক অত্যাচার। শরীর যেটুকুন নিল তো নিল, কিন্তু বাকিটুকুন এই য

ক্যারামবোর্ড

প্রতিটা মানুষের একটা ব্যক্তিগত গন্তব্য থাকে। যা তার চারপাশ আর তার ইচ্ছা-সামর্থ্য তৈরি করে।

জুতো, দর্শন থেকে রসিকতায়

বোধিচর্য্যাবতারে শান্তিদেব লিখছেন,

    "সমস্ত ভূমিকে ঢাকিবার জন্য চর্ম নাই। জুতার চর্মমাত্রের দ্বারাই সমস্ত ভূমি আচ্ছাদিত হয়। সেইরূপ প্রতিকূল বাহ্যভাব সকলকে নিবারণ করা আমার সাধ্য নহে। অতএব নিজের চিত্তকেই নিবারণ করিব; অন্যকে নিবারণ করিয়া আমার কার্য কি?" (5/13-14)

মর্ম

মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি আর আবেগ-অনুভবের মধ্যে খুব সুক্ষ্ম একটা জায়গা থাকে। তার কোনো নাম দেওয়া যায় না স্পষ্ট করে। তবু যদি নাম দিতেই হয় সে হল - মর্ম।

    যুক্তিবুদ্ধির কথা বলা সোজা, আবেগ-অনুভবের কথাও বলা সোজা। কিন্তু যে কথা মর্ম থেকে উৎসারিত হয়ে আরেকটা মর্মে প্রবেশ করে, সে কথার হদিস পাওয়া ভীষণ কঠিন।

একটা সন্ধ্যে আর ভাস্কর চক্রবর্তী

চারটে বত্রিশের কল্যাণী লোকাল ছেড়ে যাচ্ছে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশান। শীতের সন্ধ্যে বড় আদেখলা। বড় তাড়াতাড়ি আসে। না বলেই। বিনা ভূমিকায়। বিয়ে বাড়িতে গুরুত্বপূর্ণ আত্মীয় আসার আগেই যেমন ভিখারিরা চলে আসে। আড়ালে বসে থাকে। খেয়ালে পড়ে না।

ঘর

তবে কি এখনই বেরোবে? বাইরে যে বৃষ্টি, যাবে?

গুটি

প্রজাপতি উড়ে যাওয়ার পর মনে রাখে না কোন দেওয়ালে, কি কোন গাছের গায়ে সে গুটি বেঁধেছিল। জানি না দেওয়াল কিম্বা গাছের শরীরও মনে রাখে কিনা। তারপর কোনো একদিন যদি সে

কিচ্ছু না

একটা নিভৃত ঘর থাকুক সব ঘরের উপরে, ছাদে, যেখানে আধপেটা খেয়ে এসেও শা

বিরতি

গলায় আঙুল দিল, কিচ্ছু হল না। জল খেল ঢকঢক করে, অতিরিক্ত, হল না। নুন নিল মুঠোয়, গিলে ফেলল, গা গুলালো, হল না।

ভালো থাকা

সবাই কি আর একরকমভাবে ভালো থাকে?

Subscribe to চিন্তন