Skip to main content
radhika

শ্রীরাধিকা বায়না ধরলেন নিকোপার্কে গিয়ে

চকোলেট দিতে হবে এখনই কিনিয়ে

 

শ্রীগোবিন্দ কী করেন, ছুটিলেন শপে

নইলে পড়তে হবে অভিমান কোপে

 

চকোলেট দোকানি বলে, কী মাগো কানাই

ভালো করে চাহি দেখ, কোথা কিছু নাই

 

সব গেছে বিকিয়ে গো, আজ প্রফিট ভালো

শ্রীগোবিন্দ বুঝে, আজ দিন তার কালো

 

কী করি, কী করি করি বুলায় গড়ুরে

উপায় বলো হে পক্ষী, ডুবি যে তিমিরে

 

গড়ুর হাসিয়া বলে, দিয়ে কনফিডেন্স

ভয়েতে হারাও কেন তোঁহা কমোন সেন্স

 

বাঁশির যে মিঠে সুর, চকোলেট কোন ছার

বাজাও মোহিনী বাঁশি ভুবন যাহে পার

 

শ্রীরাধিকার কানে আসে অমৃতময় বাঁশি

চকোলেট থট ফেলে উঠিলেন হাসি

 

এসো এসো গোবিন্দ, রাখো চকোলেট

দোলনায় দুলি এসো, ওসব রাখো রিগ্রেট

 

রাধাকৃষ্ণ দোলনায় দোলেন, কী স্বর্গীয় এসেন্স

সৌরভ দাসের প্রাণে আনন্দের ফ্রেগ্রেন্স

 

(ছবিতে আমার শ্রীরাধা আরাধ্যা। আর গোবিন্দ? সে আছে ওদুটো চোখে। এখন সে স্নিগ্ধতায় মোড়া দুষ্টমিতে। দেখো না তাকিয়ে!)