ধন্য
এই যে তাকিয়ে দেখা। এর কোনো মানে নেই। কোনো উদ্দেশ্য নেই। তাকিয়ে আছি, মানে কেবলই তাকিয়েই আছি।
फ़िर भी तो
फ़िर भी
Still it
At once, but clouds came to my sky only with you
তবু তো
তবু তো আমার এক চিলতে আকাশে মেঘ আনলে
"হৃদয়ের পুব-গগনে"
অরিষ্ট
পাখাটা ঘুরছে। ফুল স্পিডে না। এসি আঠাশে করা। ঠাণ্ডা লেগেছে অলোকেশের। ঘড়ঘড় আওয়াজ হচ্ছে। ঠাণ্ডা লাগলে হাঁপানিটা বাড়ে। সিগারেটটা ছাড়ো অলোকেশ!
খেলা
সব আগে থেকেই স্থির। এই আকাশের রঙ, এই সমুদ্রের ঢেউ, এই জঙ্গলের মর্মর ধ্বনি… এই রক্তের রঙ… এই চোখের জলের স্বাদ… সব সব সব স্থির…..
আরাধ্যা পাল
কিচ্ছু ব্যর্থ হয়নি
নিজের কথা কাকে বলবে?
সাদা বক
এক বিশাল পর্দা। তার এ প্রান্ত, ও প্রান্ত দেখা যায় না। পর্দার উপর নানা রঙের, নানা ধরণের নক্সা কাটা।
अब?
কে নেবে এ দায়িত্ব?
দুটো সমস্যা
প্রথম সমস্যা হল 'দু চক্ষে দেখতে পারি না', আর সহমত নই - এই দুটোর মধ্যে একটা সুক্ষ্ম পার্থক্যকে ধরতে না পারা। সেটা শিক্ষাগত পার্থক্য। যখন আমি তেড়ে ফুঁড়ে বলছি,
রথ, তারা আর মাটি
লক্ষ্মী হাঁ করে জোড়হাতে প্রভুর রথের দিকে তাকিয়ে। লক্ষ্মীর কোল ঘেঁষে তার ছেলে বলরাম
আষাঢ়.. রবীন্দ্রনাথ... বাসন মাজার আওয়াজ
তখন বৃষ্টি। প্রচণ্ড মেঘের ডাক। তখন খাপছাড়া হাওয়া। তখন আষাঢ় মাসের প্রথম রাত।
বাব্বা! বাবা-দিবস
বন্যজীব
আড়াল করো
এক বুক নিংড়ানো সুখ। সাবধানে রাখা। জীবনটা বড় বেশি তো নয়। ভুস করে শেষ হয়ে গেলেই হয়। কিন্তু সব তো হল
गिरोगे जब
शायद तुम
नहीं है
तुम चले
একই
পাখিটা গঙ্গার উপর দিয়ে উড়তে উড়তে মেঘ ডিঙিয়ে আকাশে পৌঁছালো। মাটিতে তখন মোটা মোটা জলের বিন্দু। আগুন নিভে গেছে কখন।
আদিতত্ত্ব
তুমি আদিকবি কবিগুরু তুমি হে....
উনি আর তিনি
দেবতা মন্ত্র শুনতে শুনতে বললেন, ভোগের তরকারিতে নুন হয়নি।
খামচ
নগেনের বউয়ের বাচ্চাটা পেটেই মরল। মরবে না?
"মড়া শালিখ"
এতক্ষণ সব শান্ত ছিল
একটি ঘটনাঃ দুটো দৃষ্টিকোণ
সতেজবাবুর ব্যামো
সতেজবাবু নির্জীব থাকতেন, তিনি জীবনে কিছু করতে পারেননি বলে না, অনেকে অনেক কিছু করছে, অথচ তা তিনি করতে পারছেন না বলে মুহ্যমান থাকতেন।
অদূরে
প্রভু, এসো, এসো, এসো।
ভালোবাসা? থাক না বাপু!
ভালোবাসা মানুষকে অভদ্র করে।
তন্ময়
বাসন্তীর পা ডুবে ছিল গঙ্গাজলে, হাত দুটো জড়ো করে রাখা ছিল কোলের কাছ
বনানী ঘোষ
ছাদ... আড়াল... চিনির চামচ
ঠিক তখনও ভোর হয়নি। আলো ফোটেনি। তবু ঘুম তো নেই। ঘরের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে তারা ছাদের অন্ধকারে এসে দাঁড়ালো।
সেই ভালো
সূর্যাস্ত
কবীর
Samarpan Patrika Jan 2014
সিঁড়ির শেষ ধাপ
নিষ্ঠুরভাবে একা....
চোখ বন্ধ করলে ভাসছে বয়স্ক মানুষ...
যদি কেউ প্রশ্ন করে
যদি কেউ প্রশ্ন করে
লোহার ফুলঝুরি
সবুজ গেঞ্জি, এতটাই বড় যে প্যান্ট না পরলেও চলে, সে পরেওনি। রোগা কালো শরীরটা সোজা দাঁড়িয়ে বড় মানুষদের হাঁটুও ছুঁতে পারেনি। তার এক হাতে চকমকি কাগজের গরম চা, আর
घूम फिरके
मुलाक़ाते हुयी
আম জাম কাঁঠাল নিম আর কাস্তে
সে মেলা বছর আগের গপ্পো। তখন আমাদের দেশ পরাধীন। একজন বাবু আপিস থেকে টমটম চড়ে বাড়ি ফিরছে। বিকেলের ফুরফুরে হাওয়ায় দু একটা সদ্য শেখা বিদেশী গানের সুরও