Skip to main content

ধন্য

এই যে তাকিয়ে দেখা। এর কোনো মানে নেই। কোনো উদ্দেশ্য নেই। তাকিয়ে আছি, মানে কেবলই তাকিয়েই আছি।

Still it

At once, but clouds came to my sky only with you

তবু তো

তবু তো আমার এক চিলতে আকাশে মেঘ আনলে

"হৃদয়ের পুব-গগনে"

প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্য দর্শনের খোঁজের মধ্যে একটা সুক্ষ্ম পার্থক্য আছে। একজনের খোঁজ শান্তির। একজনের খোঁজ সুখের। সুখ আহরণের বস্তু। শান্তি অর্জনের। সুখ মানসিক, প

অরিষ্ট

পাখাটা ঘুরছে। ফুল স্পিডে না। এসি আঠাশে করা। ঠাণ্ডা লেগেছে অলোকেশের। ঘড়ঘড় আওয়াজ হচ্ছে। ঠাণ্ডা লাগলে হাঁপানিটা বাড়ে। সিগারেটটা ছাড়ো অলোকেশ!

খেলা

সব আগে থেকেই স্থির। এই আকাশের রঙ, এই সমুদ্রের ঢেউ, এই জঙ্গলের মর্মর ধ্বনি… এই রক্তের রঙ… এই চোখের জলের স্বাদ… সব সব সব স্থির…..

সাদা বক

এক বিশাল পর্দা। তার এ প্রান্ত, ও প্রান্ত দেখা যায় না। পর্দার উপর নানা রঙের, নানা ধরণের নক্সা কাটা।

अब?

उस दिन

কে নেবে এ দায়িত্ব?

মানসিকভাবে ভালো থাকাটা একটা সাধনা। বাহ্যিকভাবে ভালো থাকার জন্য বাইরে থেকে কিছু জোগাড় যন্ত্র করে নিলে মিটে যায়। যাকে কম্ফোর্ট বলে। কিন্তু মানসিকভাবে

দুটো সমস্যা

প্রথম সমস্যা হল 'দু চক্ষে দেখতে পারি না', আর সহমত নই - এই দুটোর মধ্যে একটা সুক্ষ্ম পার্থক্যকে ধরতে না পারা। সেটা শিক্ষাগত পার্থক্য। যখন আমি তেড়ে ফুঁড়ে বলছি,

রথ, তারা আর মাটি

লক্ষ্মী হাঁ করে জোড়হাতে প্রভুর রথের দিকে তাকিয়ে। লক্ষ্মীর কোল ঘেঁষে তার ছেলে বলরাম

আড়াল করো

এক বুক নিংড়ানো সুখ। সাবধানে রাখা। জীবনটা বড় বেশি তো নয়। ভুস করে শেষ হয়ে গেলেই হয়। কিন্তু সব তো হল

একই

পাখিটা গঙ্গার উপর দিয়ে উড়তে উড়তে মেঘ ডিঙিয়ে আকাশে পৌঁছালো। মাটিতে তখন মোটা মোটা জলের বিন্দু। আগুন নিভে গেছে কখন।

উনি আর তিনি

দেবতা মন্ত্র শুনতে শুনতে বললেন, ভোগের তরকারিতে নুন হয়নি।

খামচ

নগেনের বউয়ের বাচ্চাটা পেটেই মরল। মরবে না?

সতেজবাবুর ব্যামো

সতেজবাবু নির্জীব থাকতেন, তিনি জীবনে কিছু করতে পারেননি বলে না, অনেকে অনেক কিছু করছে, অথচ তা তিনি করতে পারছেন না বলে মুহ্যমান থাকতেন।

অদূরে

প্রভু, এসো, এসো, এসো।

তন্ময়

বাসন্তীর পা ডুবে ছিল গঙ্গাজলে, হাত দুটো জড়ো করে রাখা ছিল কোলের কাছ

বনানী ঘোষ

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা.... এখনও তারে চোখে দেখিনি.... কে দিল আবার আঘাত.... বসন্ত প্রভাতে এক মালতীর ফুল... যা হারিয়ে যায়...

ছাদ... আড়াল... চিনির চামচ

ঠিক তখনও ভোর হয়নি। আলো ফোটেনি। তবু ঘুম তো নেই। ঘরের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে তারা ছাদের অন্ধকারে এসে দাঁড়ালো।

লোহার ফুলঝুরি

সবুজ গেঞ্জি, এতটাই বড় যে প্যান্ট না পরলেও চলে, সে পরেওনি। রোগা কালো শরীর‍টা সোজা দাঁড়িয়ে বড় মানুষদের হাঁটুও ছুঁতে পারেনি। তার এক হাতে চকমকি কাগজের গরম চা, আর

আম জাম কাঁঠাল নিম আর কাস্তে

সে মেলা বছর আগের গপ্পো। তখন আমাদের দেশ পরাধীন। একজন বাবু আপিস থেকে টমটম চড়ে বাড়ি ফিরছে। বিকেলের ফুরফুরে হাওয়ায় দু একটা সদ্য শেখা বিদেশী গানের সুরও