Skip to main content

মাইক্রোওভেন

শীতের কামড়ে গা এলিয়ে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশানে বসে আছে মদন। রোদ এসে গা শুঁকে যাচ্ছে। কিন্তু কব্জা করতে পারছে না। পা

আছেও, নেইও

তো সে কি করল, একটা মন্দির বানালো। কিন্তু মন্দিরে কোনো মূর্তি, বা ঘট কিছুই রাখল না।

তারা আসছে

টুনটুনিদের দুই ছেলেমেয়ের বিয়ে হয়ে গেল। এখন তাদের ঝাড়া হাত-পা। রোজ নতুন করে পুরোনো গল্পগুলো করে, নতুন করে পুরোনো রান্নাগুলো করে, নতুন করে পুরোনো হাসি হাসে, পু

দশকৌণিক

সানাই বাজছে বেহাগে। লগ্ন সন্ধ্যায়। এই তো লগ্ন। এই তো সন্ধ্যা। বেহাগের সঙ্গে শুরু হল মন্ত্র উচ্চারণ।

প্রশ্ন

"মাগো, রামপ্রসাদের বেড়া বাঁধতে আসার সময় পেলি, আর আমার মেয়েটাকে যখন ওরা মেরে ঝুলিয়ে দিল, একটু সময় করে এসে ঠেকাতে পারলি না মা?"

শিশির আর শূন্যতা

সব জানলাগুলো বন্ধ। বুকে জমা কফের আওয়াজ ঘড়ঘড় করে যাচ্ছে। আগের থেকে ভালো।

আসবেন, কাজ আছে

অনবরত কড়া নাড়ল, ফিরে যাবে ভাবল। ভিতরে কেউ ছিল? নাকি ছিল না। কাঁচে নাক ঠেকালো। শ্বাসের বাতাস কাঁচে ঘুরে, সব ঝাপসা করে বলল, নেই।

দূরে কুকুর ডাকছে। জঙ্গলের ভিতর থেকে। এত গভীর জঙ্গলে একা একা দাঁড়িয়ে কেন? রাস্তায় পায়ের ছাপ নেই। চলাফেরার নিশানা নেই। হাতলে ধুলো জমে আছে। তবু মনে হচ্ছে কেউ আছে।

আধখানা চাঁদ

     জল পড়ছে বিন্দু বিন্দু। চালা চুঁইয়ে। এমন বৃষ্টি, বাড়ি ফেরা হল না। আশ্রমে থেকে গেলাম। গোঁসাই খাটিয়ার উপর বসে একতারায় মাঝে মাঝে ঠুং ঠুং আওয়া

Subscribe to অনুগল্প