Skip to main content

এমনভাবে হাত দুটো বাড়াও

এমনভাবে হাত দুটো বাড়াও
যাতে আকাশকে সঙ্কুচিত হতে না হয় 

এমনভাবে দুটো চোখ মেলো
যাতে হৃদয়ের এককণাও শূন্য না রয় 

( Debasish এর ছবিটা মন কাড়লো)

হারানো বাসা

লোকটার কাঠ ঘষা দেখছিলাম দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে
ঘষতে ঘষতে এমন মসৃণ করে দিল
  যে দুপুরের চড়া রোদ ঠিকরে 
ওর দোকানের দেওয়াল ঘড়ির কাঁচকে যেন হার মানিয়ে গেল

ওলটপালট

আমিও অপেক্ষায় আছি 
      পাঁচিলটা ভেঙে পড়তে দেখার
আলোর মজলিশ ঘিরে জীবনের উৎসব 
        আমিও অপেক্ষায় আছি
...

আবিলতা


তুমি মিথ্যাবাদী নও
তুমি প্রবঞ্চক 
তোমার প্রতিটা কথা অক্ষরগত সত্য
    হৃদয়গত সত্য কি?

নেমন্তন্ন


       (কিছু ঘটনা শোনার পর থেকে বিঁধে থাকে, যতক্ষণ না ভাষায় জন্মায়)

দীক্ষা

        নিরাকার থেকে সাকার, আদিদেব থেকে ইদানীং লোকনাথ বাবা --- কার না ক্যালেণ্ডার, ছবি নেই এ দেওয়াল, সে দেওয়াল, আলমারীর গায়ে, খাওয়ার টেবিলের পাশে ইত্যাদি ইত্যাদি। পরেশের মজাও লাগে, রাগও লাগে। ইলাকে কিছু বলে না। তাদের মেয়ে জয়িতা এবার মাধ্যমিক দেবে, তার সাথে মাঝে মাঝে ই

রথের চাকার ধ্বনি


কোথা চলিতে চাও প্রভু?
শুধালো না কেহ
শুধু চলিল রথ উন্মত্ত ভক্ত উচ্ছ্বাস ভেদি
    নীরব জগন্নাথেরে লয়ে

রথের চাকা

        এক, আমি নিজে; দুই, আমার সমাজ; আর রইল বিশ্বচরাচর। এই তিনকে ঘিরে একটা জীবন। এই তিনটেকে গেঁথে একটা সূত্র আছে - দর্শন। একজন মানুষ জেনে হোক, না জেনে হোক, কোনো না কোনো একটা দর্শনে বিশ্বাস করে। তার সেই বিশ্বাসের সাথে তার আচরণ যত খাঁটি সে তত স্বচ্ছ। তার সে দর্শন যত উচ

ভালোবেসেছিলাম


ভালোবেসেছিলাম
শুধু তোমাকেই আমি
বিনা অভিধান 
বুঝতে পেরেছিলাম
Subscribe to