Skip to main content

একা দাঁড়ানোরও

একা দাঁড়ানোরও ছন্দ আছে
   কালের স্রোতে ভাসতে ভাসতে
      নিজের বুকেই দোসর যাচে

(ছবিঃ সমীরণ নন্দী)

মৃত্যু নিশ্চিত

মৃত্যু নিশ্চিত, জীবন অনিশ্চিত
   অনিশ্চিতকেই বুকে জড়ালাম
 মৃত্যু খুঁজে নেবে আমায় সময় হলেই
    জ্বলন্ত লাভার অদম্য ইচ্ছা-বীজ
                      বুকে বসালাম

আলগোছে কিছু সময় এসে পড়েছিল

আলগোছে কিছু সময় এসে পড়েছিল
হিসাবি আলমারির চাবি হেরে গেল
  ধুলোর পরে ধুলো জমে থাকা আলপনাও
          উড়িয়ে নিয়ে গেল দমকা হাওয়া

অথচ আমি ভেবেছিলাম,
           আমি তৈরী ছিলাম

পুরোনো বেণারসীর গায়ে

পুরোনো বেণারসীর গায়ে এখন শুধু ন্যাপথলিনের গন্ধ
চেনা কথাগুলোর শূন্য নীড়ে
  মড়া কাঠখড় ছড়ানো
    সিঁড়ির দরজাও বহুকাল আছে বন্ধ

তুমি সুন্দর

তুমি সুন্দর
তোমার দিকে তাকালে আমি সুন্দর

তাই ঝাঁপাই না
তাকিয়ে থাকি
   তাকিয়েই থাকি

হ্যাপি মাদার্স ডে নয় তো

আজ হ্যাপি মাদার্স ডে নয় তো আমার
মিথ্যা কথা ওসব তোমার,
  সে কি ছিল মাটির দূর্গা?
  যে একবার তারে দিয়ে বিসর্জন
    বলব, আসছে বছর আসছে আবার!

নির্দিষ্ট গন্তব্য থাকে

সব রাস্তারই একটা নিজস্ব নির্দিষ্ট গন্তব্য থাকে
  তোমার সাথে তা নাও মিলতে পারে
রাস্তার সাথে ঝগড়া বাধিয়ে লাভ নেই
   তুমি চাইলে নিজেকে পাল্টালেও পাল্টাতে পারো
সে চাইলেও কি আর কখনো পাশ ফিরতে পারে?

গভীর নিস্তব্ধতায়

গভীর নিস্তব্ধতায় দাঁড়িয়ে আমরা দুজন
নিজেদের প্রতিটা শ্বাস চেনা,
জানা প্রতিটা শিরায় রক্তের গতির বেগ
তবু হাতটা ছোঁয়ার আগেই মিলিয়ে যাবে জানি
    আমার অতৃপ্ত মন, আমার চিরযাত্রী মন
এসো খানিক দাঁড়িয়ে খুঁজি তারার গতিপথ
    দেখো তো মেলে কি আমাদের সাথে?

 

সহস্র জন্মের তৃষ্ণা

  সহস্র জন্মের তৃষ্ণা নিয়ে দাঁড়িয়ে
এ নিত্য প্রবহমানতার মাঝে
  সব ফিরিয়ে দেব পৃথিবী,
     ফিরিয়ে নাও আমায়
       তোমার চিরস্থির অসীম অনন্তলোকে

 

বে-হিসাবী

সারাদিন চোখের পাতা ক'বার ফেলি?
Subscribe to উপপত্র