Skip to main content

বায়না

শ্রীরাধিকা বায়না ধরলেন নিকোপার্কে গিয়ে

পাকুর সরস্বতী পুজো

দেবী সরস্বতী দাঁড়িয়ে। সামনে খিচুড়ির গামলা। ওদিকে বড় বড় বক্সে "মেরে মেহবুব মেরে সনম" গান হচ্ছে। নাচছে অনেকে।

চাঁদ আর বাউলের গপ্পো

সেদিন ছিল পূর্ণিমা। চাঁদ উঠেছে এত্তবড়। এত্ত সুন্দর। তার ছায়া পড়েছে গোলাপ দীঘির জলে। গোলাপ দীঘির টলটলে স্বচ্ছ জল আর চারদিকে ফুটে গোলাপ। লাল, নীল কত রঙের গোল

পুরীকাণ্ড

এট্টু যদি ভালো করে ছবিটা দেখা যায়, দেখা যাবে আমার আর আরাধ্যার মাঝখান দিয়ে ইয়াব্বড় একটা হাতি দেখা যাচ্ছে। এটা নন্দনকানন। সেই যে বেড়াতে গিয়

তারা আসছে

টুনটুনিদের দুই ছেলেমেয়ের বিয়ে হয়ে গেল। এখন তাদের ঝাড়া হাত-পা। রোজ নতুন করে পুরোনো গল্পগুলো করে, নতুন করে পুরোনো রান্নাগুলো করে, নতুন করে পুরোনো হাসি হাসে, পু

আমরা যখন গল্প করি

আমরা যখন গল্প করতে বসি, পাশে ফেভিকুইক, ব্যাণ্ডেজ, ফেভিকল, গঁদের আঠা আরো কি কি যে লাগে! হাসতে হাসতে আমাদের কতবার যে পেট ফাটল, আবার আমরা ফেভিকুইক দিয়ে টিয়ে জোড়া লাগালাম সে আর কি বলব। মিথ্যা বলব না একবার সিমেন্টও করতে হয়েছিল।

বোঝেই না কিছু

সে সদ্য স্কুলে যাচ্ছে। তার নাম অজন্তা সরকার। তার বাবার লটারির দোকান। লক্ষ লক্ষ টাকা পাওয়া যেতে পারে টিকিটের নাম্বার মিলে গেলে। তার বাবা ইচ্ছা করে কাটে না। অত

ছাতা

ব্যাঙ বলল, এরই মধ্যে যাবি স্কুলে? আরাধ্যা বলল, যাবই তো... আমার যে পরীক্ষা। ব্যাঙ বলল, কি পরীক্ষা ভাই? আমি তো জানতাম এই বৃষ্টিতে আমরাই শুধু বেরোই। তবে তোর ছাতাটা যদি দিতিস।

Subscribe to শিশুসাহিত্য