Skip to main content

পাগলা অনুবাদকরে তুই বাঁধ

আজ শ্রদ্ধেয় অতুলপ্রসাদ সেন মহাশয়ের জন্মদিন। তো ক'টা গান শুনব ইচ্ছা হল, আরো ইচ্ছা হল পুরোনো যুগের শিল্পীর গান শুনি। "পাগলা মনটারে তুই বাঁধ" গাইছেন রেণুকাদেবী

উত্তরটা জানা বলেই

অনেক রাত। চাঁদ পূর্ণিমা ছেড়ে অল্প অল্প ক্ষীণ হচ্ছে। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের পাশে গঙ্গা বইছে কুলকুল করে। স্কাইওয়াকের ছাদে পড়েছে চাঁদের আলো। পাশের রেললাইন দিয়ে ঝম

ওগো কঠিন নাম্নী

যিনি নোবেল পেলেন সাহিত্যে, যার নামের ঠিক বানান শুধু কিছু লোক জানে, বাকিরা সবাই ভুল জানে, তিনি আত্মজীবনী লিখেছেন মেলা। আমি পড়ে দেখলাম দু একটা। বপু বড় নয় বেশি।

বৃন্ত ও কয়েকটা ঘটমান ঘটনা

যদি বৃন্তের সৌন্দর্য না বুঝি তবে পাপড়ির সৌন্দর্যকে বুঝি কি করে? ফুল মানে কি কেবল পাপড়ির রঙ, রূপ, সজ্জা? 

     ওই যে মালা গাঁথা হচ্ছে, বৃন্তের বুকের মধ্যে সূঁচ বিঁধিয়ে বিঁধিয়ে, সুতো পরিয়ে। বৃন্ত নির্বিকার। বৃন্ত জানে মালা গাঁথতে হলে এ তাকে সহ্য করতেই হবে, পাপড়ি সহ্য করতে পারবে না, ছিঁড়ে যাবে সে! 

যোগ্যতম কে?

সাধারণ বুদ্ধি দিয়ে বোঝা যায় না অনেক কিছু। না, আমি উচ্চস্তরের পড়াশোনার কথা বলছি না। আমি সমাজের কথা বলছি। আমাদের কথা বলছি।

সাগর সামাল দেওয়া লাঠি

এ কদিন যতবার রাস্তায় বেরোলাম চোখে পড়ল শুধু পুলিশ, পুলিশ আর পুলিশ। কলকাতায় যেমন চোখে পড়ল, তেমনই কালনা থেকে ফেরার সময় বিভিন্ন মণ্ডপের সামনে চোখে পড়ল পুলিশ আর পুলিশ।

KK

কলকাতার বুকে বহু বছর আগে গাড়ি দুর্ঘটনায় প্রাণ গিয়েছিল নক্ষত্রস্বরূপ শিল্পী উস্তাদ আমির খানের। ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪। খাঁ সাহেবের বয়েস ছিল ৬১। 

    গতকাল রাতে কেকের খবরটা পাওয়া ইস্তক ভীষণ অস্বস্তি হচ্ছিল। আজ সকাল থেকে পেপারগুলো পড়ার পর আরো মনটা খারাপ। জানি না এসব কনসার্ট ডাক্তারের ব্যবস্থা থাকে কিনা। আচমকা কোনো সমস্যা হলে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ রাখা হয় কিনা, জানি না। কিন্তু যে শহরকে এক সময় শিল্পীর চূড়ান্ত পরীক্ষাস্থল বলা হত, সে শহরে এমন মর্মান্তিক ঘটনা আরো মর্মান্তিক লাগে। 
...

এক্সপ্লয়টেশান

এখন দ্বন্দ্ব, নিজেকে প্রতারিত হতে দেব, না তাঁদের উস্কে দেওয়া সেন্টিমেন্টকে প্রশ্রয় দেব। প্রশ্রয় দিলে দুভাবেই ঠকা হবে। দামেও, নিজের সেন্টিমেন্টেও। যে মানুষ
দরজায় দাঁড়িয়ে বলে, তুমি এই ফিনাইলটা দ্বিগুণ দামে কেনো, নইলে আমি আজই বাড়ি গিয়ে আত্মহত্যা করব, দায় থাকবে তোমার; এও তো আমাকে গানপয়েন্টে রাখছে।
আমার সেন্টিমেন্টকে প্রচণ্ড ধাক্কা দিয়ে কাজ উশুল করে নিতে চাইছে। একি অত্যাচার নয়! এক্সপ্লয়েটেশান নয়?

ইউক্রেন

সংবাদ সংখ্যা জানায়। যন্ত্রণার বিবরণ জানায় না। ওটা অনুমান করে নিতে হয়। কারোর প্রত্যক্ষ বর্ণনা পড়লে বোঝা যায় মানুষকে আসলে ধর্ম খারাপ করেনি, মানুষ
আদতে খারাপই। বর্বরই। নইলে এত এত নীতির কথা রাতদিন শেখাতে হয় কেন, দিনের শেষে অবশেষে যা ব্যর্থ? স্বাভাবিকভাবে বিবেক কাজ করে না কেন?
একজন শিশুর যৌনাঙ্গে নিজেকে প্রবেশ করিয়ে যে উল্লাস, তার যন্ত্রণায় যে নিজের তৃপ্তি, সে শিক্ষক হোক, আত্মীয় হোক, রাশিয়ার সৈন্য হোক… সে আদতে
মানুষ তো? একজন যন্ত্রণায় কুঁকড়ে যাওয়া মানুষের শরীরকে পেষণ করে কি সুখ, কি আনন্দ? আমি সত্যিই বুঝি না বিশ্বাস করুন।
...
Subscribe to হাল হকিকৎ