Skip to main content

নীলতিমি

কিশোর-কিশোরীদের নীলতিমি। আর বড়দের গুরুবাদ। কোথায় যেন একটা মিল আছে।

অসহ্য হয়ে উঠছে

দিন দিন অসহ্য হয়ে উঠছে। চিকিৎসা অনেকাংশে একটা পরিকাঠামো নির্ভর ব্যবস্থা। আমি নিজে কিছু কিছু অমানবিক ঘটনা লিখেছি। কিন্তু পুরোটাই তো তা নয়! আর এবার যে ঘটনা মেদনীপুরে হল তাকে নিন্দা করার মত ভাষা আমার অন্তত জানা নেই।

ভক্তমুক্তি অভিযান

আজ সকাল থেকে ফেসবুক পেজে ভক্তমুক্তি অভিযান চালালাম। আমার বন্ধু তালিকায় এমন কিছু মানুষ ছিলেন যাদের উপদ্রবহীন ভাবতুম। ক্রমশ আমার লেখায় তাদের ভক্তিহানীর আশঙ্কা প্রকাশ করছিলেন হয় মেসেঞ্জারে নয়ত প্রকাশ্যে। মাঝে মাঝে কারোর আবার নখ শিং ও বেরিয়ে পড়ছিল। তাদের সারা টাইমলাইনে বাণীর বন্যায় আমিও ওষ্ঠাগত হয়ে উঠছিলাম।

লোকহিত

আমাদের উচ্চ-মাধ্যমিক সিলেবাসে 'লোকহিত' বলে একটি প্রবন্ধ ছিল। প্রবন্ধটা গভীরভাবে নাড়া দিয়েছিল সেই সময়ে। আজ জট ছাড়িয়ে দেয় অনেক সমস্যার।
প্রবন্ধটা 'সবুজ পত্র' তে ১৩২১ সালে ভাদ্র মাসে ছাপা হয়। পরে 'কালান্তর' প্রবন্ধসংগ্রহে যোগ হয়।

১৫ই অগাস্টের কলকাতার এক টুকরো ছবি

এই ভিডিওটা আগেও দেখেছিলাম। দেখাটা সেদিন মিলে গেল ১৫ই অগাস্টের কলকাতার এক টুকরো ছবিতে। এসপ্ল্যানেডের একটা ক্রসিং দাঁড়িয়ে ছিলাম। মাইকে বেশ কিছুক্ষণ ধরে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে কোনো অনুষ্ঠানের আওয়াজ ভেসে আসছে। কানে আসছে, কিন্তু মনে ঢুকছে না।
        সেই মাইকেই হঠাৎ জাতীয় সঙ্গীত শুরু হল। বাচ্চারা গাইছে। মনটা আটকে গেল শ্রবণেন্দ্রিয়ের সাথে।

নিজের মৃত্যুকে জাস্টিফাই করতে পারে!

কজন মানুষ আত্মহত্যার প্রাক্কালে এত স্থির, দৃঢ় সঙ্কল্পের সাথে নিজের মৃত্যুকে জাস্টিফাই করতে পারে! যদি নিরপেক্ষ আর প্রাক ধ্যান-ধারণা মুক্ত হয়ে শুনি, তবে শেষের কথাগুলো ভাবিয়ে তুলবার। সত্যিই বেঁচে থাকার অর্থ কি?

গুরু নানক কলকাতায় এসেছিলেন

হঠাৎ জানলাম গুরু নানক কলকাতায় এসেছিলেন। ছিলেন বেশ কিছুদিন। ব্যস্ত বর্ষাস্নাত কলকাতার বুকে একটা শান্ত পূতস্মৃতি সমাহিত স্থানে রইলাম কিছুক্ষণ। একজন পাঞ্জাবী ভদ্রলোক এসে বললেন, উপরে লঙ্গরখানাতে খেয়ে নিন কিছু।

ঘটনাটা মর্মান্তিক

ঘটনাটা মর্মান্তিক। তবে এককালে মঠে যাতায়াত আমিও বেশ কিছু বছর করেছি বলে এ দৃশ্য অদেখা নয়। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক যিনি বয়সের ভারে প্রায় অথর্ব, খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে এক একটা ধাপ উঠছেন ঠাকুরের প্রণামী দেবেন বলে, আরেকজন স্থূলকায় যুবক সন্ন্যাসী বসে আছেন চেয়ারে, দেখছেন, তবু উঠবেন না। কারণ "ওরকম নিয়ম নেই"।

হ্যাপি ফ্রেনিমিশেপ ডে

বারবার নিজের রক্ত-মাংসের টুকরোর পসার সাজিয়ে বাজারে বসা। বন্ধুত্ব কেনার জন্য। দেখতে হবে - মাংস যেন পচে না যায়, রক্তের রং যেন ফিকে না হয়!

Subscribe to হাল হকিকৎ