Skip to main content

অবাধ

আমার হাতের বাইরে দিয়ে, আঙুলের ফাঁকের ভিতর দিয়ে তিরতির করে বয়ে যাচ্ছে সময়।

এখন নেই

ঘটনাটা ছিল এই, হলুদ একটা পাতা খসে দীঘির জলে পড়েছিল, ভাসছিল, তার উপর একটা নীল প্রজাপতি এসে বসেছিল।

এবার পুজোয়

মা, এবার পুজোয় বাপের বাড়ি না, ছেলের বাড়ি এসো। দশ হাতে না গো, দুই

না - হ্যাঁ

জলের উপর উড়ে এসে, ডালে বসেছিল। বসেই জলকে বলল, জানো, যখন উড়ে এলাম, ছায়া পড়ল তোমার বুকে। আমার ছায়া। কই দেখাও? তুমি দেখেছ?

বাংলা

যখন বৃষ্টি শুরু হয়, মেঘ নেমে আসে মাঠের উপর দিগন্ত ছুঁয়ে, মনে হয়, য

দয়া

দরিদ্র রমণী এক, পুত্র সন্তান ক্রোড়ে, আসিলেন জঙ্গলে। রন্ধন উপযোগী শ

শান্তিসৌধ

সংসারে শান্তি রাখতে চেয়েছিল মানুষটা। আজীবন।

এক্কাদোক্কা

অনেকটা রাস্তা ভিড়ে একা একা হেঁটে ফেললাম। শীতের আমেজ।

এমন একা অহংকারী

সাইকেলটা একটু দূরে দাঁড় করিয়ে রেখে, সে মাঠের মাঝখানে বসে আছে। মুখে খোঁচাখোঁচা দাড়ি। পরে আছে গেরুয়া মোটা গেঞ্জি, আর ঢোলা একটা প্যান্ট। দুটোই ময়লা।

Subscribe to গদ্য কবিতা