আশা
সুর
কৃষ্ণ ঠুমরি থেকে শুরু করে কত যে চটুল গানে আছেন, সে এক আশ্চয্যি ব্যাপার। কৃষ্ণকে বাদ দিলে ভারতীয় সঙ্গীতের এক বিরাট অংশের উপাদান হারিয়ে যাবে। কি নিয়ে গান বাঁধা হবে? প্রেমকে কোন আয়নায় দেখা হবে? সে তো দেখা হবে বৃন্দাবনে, যমুনায়, মায় নদীয়াতেও।
ভালোবাসাকে নাও
আশ্রয়
আশি ছুঁই ছুঁই মানুষকেও দেখেছি মাকে খুঁজতে। মায়ের অভাবকে অনুভব করতে। মামু ছোটোবেলায় একটা কার্টুন দেখত, ডোরেমন। মাঝে মাঝে আমিও দেখতাম। সেখানে একটা এপিসোডে দেখেছিলাম, ডোরেমন টাইম মেশিনে বা ওরকম কিছু একটা করে নোবিতার ঠাকুমাকে এনে দিয়েছে। নোবিতার বাবা অফিস থেকে ফিরে মাকে দেখতে পেয়ে কি ভীষণ আবেগপ্রবণ হয়ে উঠল। অফিসের জামা পরেই মাকে জড়িয়ে ধরে নিজের কত সুখদুঃখের কথা বলতে শুরু
বিছানার চাদর
".. মৃত্যুর জন্য তো পথ" ~ রবীন্দ্রনাথ
এমনকি বিছানার চাদরেও তোমার না থাকার গন্ধ লেগেছিল, তুমি কি মেখে এসেছিলে?
কুয়ো
ছোটোবেলায় একটা স্বভাব ছিল দু পায়ের বুড়ো আঙুলে ভর দিয়ে কুয়োর মধ্যে ঝুঁকে দেখা। কুয়োটা নিয়ে আমার মনে যে কি রহস্য ছিল সে বলার নয়। মাথা ঝোঁকালেই জলে আমার মাথার ছায়া। একটা ঢিল ফেলে দিলেই মাথা দুলে উঠল। মাথার পিছনে কখনও নীল আকাশ, কখনও সাদা-কালো মেঘের আকাশ। রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবতাম, কুয়োর নীচটা কত অবধি গেছে?
তুঁহু মম
যখন তার হাসি, চাহনি, কি হাতের স্পর্শ পাওয়ার জন্য উন্মাদ হয়, তখন সে বাথরুমে গিয়ে কলটা খুলে কান্না গিলতে চায়। জলের আওয়াজ তাকে বলে, বাষ্প হ। মেঘ হ। উড়ে যা। সময়কে ধরে রাখিস না শিকলের মত। হাত কাটবে। রক্তারক্তি হবে। জল বড় চতুর।
...