Skip to main content

পোড়াও

জঙ্গলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গাছটা ক্রমশ নি:সঙ্গতায় আক্রান্ত হল। তার পাতা ঝরে গেল। কুঁড়ি কমে এলো। বুকের মধ্যে কান পাতলে অহর্নিশি হু হু বাতাসের শব্দ পাওয়া যেত। একদি

ওকে বলো

ওকে কেউ বলবে, ও যেন কবিতার কাছে ফিরে যায়। এই যে নিন্দার সাতকাহন নিয়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে সে, আসলে তো ক্ষোভ নয়, রাগ নয়, এ অভিমান। কবি বলেই যে না ওর এত অভিমান।

আরাম

একজন মানুষ সুখ রান্না করত। তার সুখের সুবাস ছড়িয়ে পড়ত দশদিকে। দশদিক থেকে মানুষ আসত, পাত পেড়ে বসত, সে সুখ পরিবেশন করত। সবাই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে সুখে মাখামাখি হয়

বাব্বা, এই নিয়ে এত!

অনেক মিথ্যা, অনেক ছলনা, অনেক প্রবঞ্চনার মুখোমুখি হওয়ার পর ধীরে ধীরে বোধ যখন পাকাপোক্ত হয়ে উঠতে শুরু করে, তখন কি অনায়াসে বলে ওঠে, "বাব্বা, এই নিয়ে এত!"

বস্তু নেই, আকার আছে

ভাঙা রাজবাড়ির গায়ে শ্যাওলা, ঝুল জমেছে। এদিক ওদিক ভাঙা পাখির বাসার খড়কুটো। ভাঙা মেঝের ধুলোর আস্তরণের উপর পাখির গুয়ের ঢিবি জমেছে। কত যে কীটপতঙ্গ সে হিসাব করে প

ঢেউ

মহাপ্রভুর চরণচিহ্ন। তার উপরে চন্দনের প্রলেপ। কয়েকটা তুলসী। পূজারী ইশারা করল

দরকার ছিল

গোটা রাত কেটে গেল একা। একার মধ্যে এলে তুমি। কে তুমি?

ব্রত

জীবনে একটা ব্রত থাকা দরকার। এমন একটা চেষ্টা থাকা দরকার যা আমার সব স্বার্থের উর্দ্ধে। সেখান থেকে আমি কিছু চাই না। সেখানে আমি নিত্য কিছু দিই। যেমন নি

বাবার চটি

বাবার চটি মানে মেঝের উপর রাখা নৌকা যেন। সামনের দিকে বুড়ো আঙুলটা ঢোকানোর জায়গা

Subscribe to চিন্তন