Skip to main content

অনুত্তমা

তখন লকডাউনের শুরুর সময়। আমার সারাটাদিন কোনোমতে কেটে যাচ্ছে। কিন্তু রাত হলেই আতঙ্ক লাগছে। বাড়ি

পাতা

দুঃখ পেলে কী করো?

জীবননির্ভরতায়

গভীর অন্ধকার। গুহার মধ্যে। সুখ আছে। স্বপ্ন আছে। কৌতুহল আছে। প্রশ্ন আছে। অনেক আকস্মিকতায় অনেক বিস্ময় আছে।

ক্লান্ত

স্বপন চন্দ্রার গা ধুইয়ে, পাশ ফিরিয়ে শুইয়ে, নাইনে পড়া ছেলেটার মাষ্টার আসা অবধি অপেক্ষা করে, বেরিয়ে আসে সাইকেল নিয়ে।

শান্তি

সন্তান ঘরে না থাকলে সে ঘরে মা নেই। সে ঘরে তখন কেবল একজন মহিলা আছেন। রসিক ঘরে না থাকলে একটা ধাতব তার বাঁধা যন্ত্র আর ধাতব ধ্বনি আছে, সেতার

দ্বন্দ্ব

রাজীব বলল, ভন্তে, অজ্ঞান অনাদি। নির্বাণ সেই অজ্ঞানকে জানা বই তো নয়। সমস্ত সৃষ্টি অজ্ঞানে ডুবে। পরক্ষণে কী হবে জানে না। হাতড়ে হাতড়ে বাঁচা।

জীবনমরণ সমস্যা

চারটে বাচ্চা নিয়ে বেড়ালটা রাস্তার উপরে বসে আছে। উল্টোদিক থেকে রুদ্ধশ্বাসে সাইকেল চালিয়ে তিনজন কিশোর আসছে। সামনের জন তাড়াতাড়ি সাইকেলের ব্রেক চেপে সাইকেলটা থাম

শান্তিপ্রতিষ্ঠা করে মানুষ

দুবাইতে বৃষ্টি শুরু হল আবার। দাপুটে বৃষ্টি। কালিদাসের মেঘদূতের বৃষ্টি না। মার্কেজের সেই কবর থেকে মড়া বেরিয়ে ভেসে যাওয়া বৃষ্টি।

তার যেন কী হারিয়ে গেছে

চায়ের দোকানে আজ বাবা বসেনি। মেয়েটা বসেছে। বাবা অসুস্থ। গরমে। মেয়েটা স্কুলে পড়ে। ইলেভেনে। দোকানে আগেও এসেছে। বাবার সঙ্গে। আজ একা। তাই কি সব অন্যরকম?

খেলার ছুটি

রাতের রুটি সব করা হল। এইমাত্র। গা ধুতে বাথরুমে ঢুকে দরজাটা বন্ধ করতেই মনে হল, ছোটোবেলার খেলার সঙ্গীরা এসে গেছে। জল নিয়ে দাপাদাপি হল। স্নান হল। প্রিয় সাবানের