আংটি
হাতঘড়ি
পাতা
দুঃখ পেলে কী করো?
জীবননির্ভরতায়
গভীর অন্ধকার। গুহার মধ্যে। সুখ আছে। স্বপ্ন আছে। কৌতুহল আছে। প্রশ্ন আছে। অনেক আকস্মিকতায় অনেক বিস্ময় আছে।
কিছু তো থাকেই
প্রাণের আকাঙ্খা
ক্লান্ত
স্বপন চন্দ্রার গা ধুইয়ে, পাশ ফিরিয়ে শুইয়ে, নাইনে পড়া ছেলেটার মাষ্টার আসা অবধি অপেক্ষা করে, বেরিয়ে আসে সাইকেল নিয়ে।
শান্তি
দ্বন্দ্ব
রাজীব বলল, ভন্তে, অজ্ঞান অনাদি। নির্বাণ সেই অজ্ঞানকে জানা বই তো নয়। সমস্ত সৃষ্টি অজ্ঞানে ডুবে। পরক্ষণে কী হবে জানে না। হাতড়ে হাতড়ে বাঁচা।
সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স
জীবনমরণ সমস্যা
চারটে বাচ্চা নিয়ে বেড়ালটা রাস্তার উপরে বসে আছে। উল্টোদিক থেকে রুদ্ধশ্বাসে সাইকেল চালিয়ে তিনজন কিশোর আসছে। সামনের জন তাড়াতাড়ি সাইকেলের ব্রেক চেপে সাইকেলটা থাম
শান্তিপ্রতিষ্ঠা করে মানুষ
দুবাইতে বৃষ্টি শুরু হল আবার। দাপুটে বৃষ্টি। কালিদাসের মেঘদূতের বৃষ্টি না। মার্কেজের সেই কবর থেকে মড়া বেরিয়ে ভেসে যাওয়া বৃষ্টি।
তার যেন কী হারিয়ে গেছে
চায়ের দোকানে আজ বাবা বসেনি। মেয়েটা বসেছে। বাবা অসুস্থ। গরমে। মেয়েটা স্কুলে পড়ে। ইলেভেনে। দোকানে আগেও এসেছে। বাবার সঙ্গে। আজ একা। তাই কি সব অন্যরকম?
খেলার ছুটি
রাতের রুটি সব করা হল। এইমাত্র। গা ধুতে বাথরুমে ঢুকে দরজাটা বন্ধ করতেই মনে হল, ছোটোবেলার খেলার সঙ্গীরা এসে গেছে। জল নিয়ে দাপাদাপি হল। স্নান হল। প্রিয় সাবানের
শান্তির ছায়ায়, শান্তিনিকেতনে