যা কিছু পাও
যা কিছু পাও
তারই খোঁজে আমি
শাদা বকগুলোকে এখনও দেখা যাচ্ছে
সে
সে এলো
চোখে পড়েনি
মা যতদিন
বুকের মধ্যে
পেরেছ? ---- না যাব?
রাগ হবে না, তাই কি হয়? কিন্তু ছোটোখাটো সব বিষয়ে রাগ কি ভালো?
কুয়াশায় নষ্ট হয় মানুষ
দুটো ঘর। একটা শোয়ার, আরেকটা শোয়ার। একটা স্নানের ঘর। সামনে একফালি উঠান। মা মেয়ে বসে আছে ক্যাম্পখাটে। সন্ধ্যে নেমেছে অনেকক্ষণ। এটা বস্তি। উদ্বাস্তুদের বস্তি। দ
রঙ মেখে কী সুখ?
আবীর
গোঁসাই, তোমার আবীরে যত রঙ, মনে লাগে না কেন?
বৃষ্টি আর মারিয়াম্মা
মারিয়াম্মার মন্দিরে পা দুটো দরজার দিকে ছড়িয়ে বসে, বাষট্টি ছোঁয়া বি
নিমিত্ত
বাথরুমের দরজাটা খুলতেই কি একটা মাটিতে ছিটকে পড়ল।
আদার ব্যাপারী
দুর্নীতি, ছলনীতি এবং নিরপেক্ষ সত্য
দুর্নীতির ঘাড়ে পড়ে আসিয়া ছলনীতি
দুটো ঘটনা
কুভাগাম
সাবজেক্ট কম্বিনেশন
মাধ্যমিক শেষ হয়ে গেছে। এখন উচ্চমাধ্যমিক পড়ার মরশুম শুরু হয়ে গেছে। কোনো কোনো স্কুল নাকি উচ্চমাধ্যমিক পড়াতেও শুরু করেছে বা পড়ানোর কথা ভাবছে এমনও শুনছি।
যে ফকির, সে-ই পাগল
ফকির পলাশ ফুল কুড়িয়ে নিয়ে বলল, যা পাগল, কোঁচড়ে ভরে নিয়ে যা। গিয়ে নদীতে ভাসিয়ে দে।
বসন্তই জানে
মা ও ছেলে
কঙ্কাল
ছাই
নিজের পিসতুতো দাদা, কাকা, মামার ছেলের অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শ পেয়ে বড় হতে হতে মৌ ঠিক করেছিল, মেয়েকে নাচ-গান কিচ্ছু শেখাবে না, ক্যারাটে শেখাবে। কিন্তু সেই মেয়ে যখ
সাদি মহম্মদ
স্বচ্ছতা
চিন্তা করে কেউ পায় না। বিশ্বাস করেও না। পায় তাকিয়ে। খোলা চোখে তাকিয়ে। তাকায় না। ভয় পায়। যা দেখবে তার সঙ্গে তার ইচ্ছা মিলবে না। তাই তাকায় না। বেশিরভাগ মানুষই
ভগবান-ভক্ত-পূজারী
ভগবান ঢুকেই জিজ্ঞাসা করলেন, ওহে, এটা শোরুম, না মন্দির গা?
ঘরেই তো হারায় মানুষ
একটা হাতপাখা হাতে নিয়ে ছাদের দিকে উঁচু করে বলল, ওই যে।
আনন্দ পরমাদ
তার দিকে তাকিয়ে থাকে রোদ
তার্কিক যুক্তি আর কাব্যিক যুক্তি
একের বুকে
এখনও দক্ষিণেশ্বর মন্দিরপ্রাঙ্গণে সে ঘরটা,
গান্ধী বনাম
এতদিন শুনেছিলাম গান্ধী বনাম আম্বেদকর। গান্ধী বনাম সুভাষ।
সময়ের এক খণ্ডে তুমি
আজকে তোমাকে ব্যর্থ প্রতিপন্ন করার দিন। যে তোমার সারাটা জীবন গেল সংসার সামলাতে সামলাতে। ছেলেমেয়ে মানুষ করতে। আজকে তুমি যদি খবরের কাগজ পড়ো,
তার কাছে কি খবর গেল?
যে অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে
নরম চটি
পায়ে নরম চটি পরলে ব্যথা হয় না পায়ে। এ আমিও জানি, আমার পা-ও জানে। পায়ের তলায় নুড়ি পড়লে, মন উল্লাসে নেচে ওঠে, যেন প্রতিশোধ নেওয়া গেল। হাঁটতে হাঁটতে বলি, দেখ কে
ডিএনএ সূত্রে বাঁধিয়াছি সকল মানব
সাবান
একদম ছোটোবেলায় শেখানো হত, পৃথিবী গোল। তারপর বলা হল, ঠিক গোল নয়, এদিক ওদিক তুবড়ানো। তো আমার মাইসোর স্যাণ্ডল সোপের ঠিক সেই অবস্থা। খোল থেকে বেরোলো যখন নিরীহ, শ
বসন্ত তো এভাবেই আসে
ভিড় বাজার