Skip to main content

এত রাতে প্ল্যাটফর্মের ধারে কে দাঁড়ায়

রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ভাই। কফি আর পকোড়া দিতে দিতে দু'বার তাকালো জুঁই। এখনই বেরোনো যাবে না। এত ভিড়। সবে বরযাত্রী ঢুকেছে। সেটা তো আছেই। দ্বিতীয় কারণ তার পোশাক।

আমার বইমেলা

আজ বইমেলায় যা পেলাম, তা অপার্থিব। আশীর্বাদ। ভালোবাসা। স্নেহ। টুকরো টুকরো মুহূর্ত এখানে বাঁধিয়ে রাখি। "দরিদ্রে রতন পেলে, সেকি অযতনে রাখে".... গানে আছে না?

পাঠ্য সুখ

এই যে আমি হালিশহর স্টেশানে এসে বসলাম। ট্রেন ধরব বলে। বইমেলা আসছি।

ওই মহাসিন্ধুর ওপার থেকে

বাস্তবতা আর ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। ধরা যাক আমার শরীরে কোনো রোগ ধরা পড়ল। সেটা ঘটনাপ্রবাহ। কিন্তু সেই রোগের সঙ্গে আমি কিভাবে লড়ব, সেটা আমার বাস্

মাঘের মেঘ ছেঁড়া চাঁদ

বোবা ছেলেটা চায়ের দোকানে কাজ করে। সকাল থেকে রাত শুধু কয়েকটা স্বরবর্ণ আর হাত নেড়ে নেড়ে সংসারে দাঁড় বেয়ে চলে।

সৎ সাহিত্য মূল্যবোধকে চাপিয়ে দেয় না, অন্বেষণ করে

ধর্ম কখনও মূল্যবোধ শেখায় না। কখনও কখনও মূল্যবোধের বহিরাবরণ গড়ে দিতে সাহায্য করে। তাও বাস্তবে খুব কমক্ষেত্রেই। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় অন্তঃসারশূন্য ব

যা খুশী লিখে দেওয়া

"এই সময়" টাইমস অব ইণ্ডিয়া গোষ্ঠী থেকে প্রকাশিত বাংলা দৈনিক পত্রিকা। এখন রীতিমতো জনপ্রিয়। এসব বলার অপেক্ষা রাখে না। এই পত্রিকার বাংলা ভাষা

শশী নিভার সংসার

নিভাননী ও শশীবালা পাশাপাশি বসিয়া আছে। নিভার বয়েস হইয়াছে পঁচাশি। শশীর পঁচাত্তর। নিভার স্বামী রাজনৈতিক আন্দোলনে মারা যায়, বহু বছর আগে। শশীর স্বামী নিরুদ্দেশ, স

রম্ভা ও কৃত্তিবাস

রাবণ রম্ভাকে ধর্ষণ করেছিল। বাল্মিকী সে কথা লিখেছেন রম্ভার প্রতি দরদ নিয়ে। কিন্তু কৃত্তিবাস তা করলেন না। অগস্ত্য মুনি রামকে বলছেন

শশী নিভার সংসার

নিভাননী ও শশীবালা পাশাপাশি বসিয়া আছে। নিভার বয়েস হইয়াছে পঁচাশি। শশীর পঁচাত্তর। নিভার স্বামী রাজনৈতিক আন্দোলনে মারা যায়

তুইও মর

বাড়ি ফেরার পথে দাঁড়ালো। প্যান্টের পকেটে দুমড়ানো দশটাকার নোট। বার করে বলল

দরজা

সেদিন ছিল দরজা পুজোর আয়োজন। গ্রামের সব বাড়ির দরজা থাকবে বন্ধ। রাজপুরোহিত আসবেন রথে চড়ে। একে একে সব দরজা হবে পুজো। গৃহস্থের মঙ্গলের জন্য হবে যজ্ঞ। স

আক্ষেপ

রেলকলোনিতে আরপিএফদের কোয়াটার্স। প্রতি শনি-মঙ্গলবার সন্ধ্যেবেলায় বসে রামনাম সঙ্কীর্তন। প্রায় সবাই অবাঙালি। ইউপি

অনায়াসে

রোগ-শোক-জরা-মৃত্যু এড়িয়ে কতদূর যাবে?

কেক

বাড়িতে সেদিন অনেকেই এসেছেন। জন্মদিনের নেমন্তন্ন। সন্ধ্যেবেলা বসার ঘরে হইচই

তাকেও তো যেতে হবে

ভামিনী দুটো স্বপ্ন উনুনের আঁচের মত বুকে জ্বালিয়ে বেঁচেছে। একদিন ভাতের থালার উপর হাত দিয়ে বলবে, আর দিও না…. পারব না গো…..

অনুভবে, না ক্ষমতায়?

একজন ইন্টারকাস্ট বিয়ে করেছে, সেই অপরাধে তার জগন্নাথ মন্দিরে ঢোকা বারণ। তবু সে ঢুকেছে। তাই বাকি পাণ্ডারা গোঁসা করে শ্রীজগন্নাথ ও তাঁর ভাই-বোনকে সকাল ৮.৩০ থেকে

ওঠ

            সেদিন এক শিশুর হাতে হাত রেখেছিলাম। অনেকদিন পর।

চায়ের দাম কিম্বা

আরতি শেষ হল। সবাই পঞ্চশিখায় দশ আঙুল ছড়িয়ে উষ্ণ আশীর্বাদও নিল। তারপর একজন বৃদ্ধ ভদ্রলোক আপাদমস্তক সাদা শালে জড়িয়ে চোখ বন্ধ করে সবার "জয়" দ

যমুনার তীর

যমুনার তীর। কুয়াশা ঘিরে আছে কম্বলের মত। যমুনার পাড় ধরে ধরে রাস্তা। পরিক্রমা পথ। শয়ে শয়ে মানুষ চলেছে সারাদিন ধরে। গভীর রাতেও চলেছে। সংখ্যায় কম। আবেগে নয়। অনেক

রাধে রাধে

নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আছি বৃন্দাবনে। খুঁজে বেড়াচ্ছি মহাপ্রভুর হেঁটে যাওয়া পথের ধুলো। রূপ-সনাতন প্রমুখ মহাপ্রভু পথগামীদের, পথ নির্মাতাদের বাসস্থান, স