July 2023

लड़कीने जब

যখন জেগে থাকি, তখন কয়েক ভাগে ভেঙে জেগে থাকি। বাইরের জীবন, পারিবারিক জীবন, ব্যক্তিগত জীবন। মাল্টিপল প্লাগের মত, একই চেতনা থেকে এতগুলো দিকে স্রোত বইছে। চেতনার

কতটুকু জমায় মানুষ অবশেষে? বাইরে যা জমে সে বাইরের জিনিস। নিজের ভিতরে যা জমে, সে কতটুকু?

ঝাঁকড়া এক মাথা চুল নিয়ে কদমগাছটা

সন্ধ্যে হব হব, ঈশ্বরগুপ্ত সেতুর উপর দাঁড়িয়ে, শ্রাবণের আকাশ তখন বারবার ওয়ালপেপার সেট করতে ব্যস্ত। কোনোটাই যেন মনের মত হচ্ছে না। হঠাৎ এক ঢেউ খেলানো কালো মেঘের

অনবরত এই যে চলা। অনবরত এই যে নিজেকে ঘিরে আবর্ত। অনবরত এই যে এক অন্ধকার থেকে আরেক অন্ধকার গলির দিকে যেতে, মাঝে এক চিলতে আলোর অবসর। এর মধ্যে যুক্তি-সাযুজ্য-অর্

মায়ের যত বয়েস বেড়েছে

শ্যামশ্রীর এতটা উঠতে অনেক ধকল হয়েছে। তিনতলায় পুজো হচ্ছে। অমাবস্যার পুজো। মায়ের পুজো। এ বাড়ি থেকে চারটে বাড়ি গেলেই মোড়ের একতলা সবুজ বাড়িটা শ্যামশ্রী

যখন টুকরো টুকরো হয়ে গেলাম। চুরচুর হয়ে গেলাম ভেঙে, একবার মনে হয়েছি

ভারতীয় সন্তানদের মধ্যে কি অপরাধবোধ বেশি হয়? সন্তান হিসাবে? ভারতীয় বাবা মায়ের আশা পূরণ করতে পারা কি অন্যান্য দেশের চাইতে বেশি কঠিন?

"আচরণের স্বর্ণময় নিয়ম - পারস্পরিক সহিষ্ণুতা, কারণ আমাদের সবার বিচারধারা কখনও একই রকমের হবে না, আর সত্যকে আমরা সব সময়ই খণ্ডিত আর আলাদা আলা

ষাঁড়টা বুড়ো হয়েছে। গোটা শরীরটা বুড়ো হয়েছে। তার স্বপ্ন ভেঙে গেছে, কিম্বা স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আছে, সে সব কিছু না। সে আর স্বপ্নই দেখে না। এখন ষাঁড় আর স্বপ্ন বললেই

প্রথম - যদি তৃষ্ণা না মেটাতে পারো,

যখন কাউকে হিংসা করছি, ঈর্ষা করছি, একদম দস্তুর মত নিষ্ঠা নিয়ে নিত্য নিত্য, লহমায় লহমায় তা করে যাচ্ছি, তখন মন তার বাকি সব দায়িত্ব, কর্তব্য, অসম্পূর্ণ কাজ এড়িয়ে

আমার হাতের বাইরে দিয়ে, আঙুলের ফাঁকের ভিতর দিয়ে তিরতির করে বয়ে যাচ্ছে সময়।

ইস্কনের কোনো সন্ন্যাসী(

সবাই ভালো আছে

এই, এইমাত্র দেখে এলাম

           বাজারে গিয়েছিলাম

দেখলাম

   ভূষণ পাল, বয়েস ষাট

       বউয়ের ক্যান্সার

   এই তো দেখে এলাম

  ক্যারামের গুটিতে তাক করতে করতে

    খিলখিল করে হেসে উঠল

কয়েকদিন ধরে দেখছি বাঙালিরা বাঙালিদের কাছেই দেশে-বিদেশে বড় অপমানিত হচ্ছেন। প্রতিবাদ

মনের ভাব প্রকাশের অনেক সমার্থক শব্দ থাকে। এই যেমন মূত্রত্যাগেরও আছে। প্রস্রাব করা

দরজা, কি জানলার, অল্প একটু ফাঁক পেলেই আলো এসে পড়ে।

কাশতে কাশতে রক্ত উঠে এলো। ধুতির পকেট থেকে টাওয়েল বার করে মুছে, কল

ব্যাপারটায় সত্যিই ধাঁধা লেগে গেল। আমাদের মাথা কি সাংঘাতিকভাবে অভ্যাস নির্ভর আজ প্রত্যক্ষ করলাম আবার।

আবেগের কর্তাটি কে?

নিজের সঙ্গে এক্কাদোক্কা খেলতে খেলতে

হঠাৎ মেঘ করে এলো। বৃষ্টি শুরু হল। বর্ষায় যেমন হয়। কাজে বাধা। একটা গাছতলায় এসে দাঁড়ালাম। সামনে শিব মন্দির। সন্ধ্যে হচ্ছে। <