এইটুকুই সবটুকু সত্যি
ছাদের এক কোণে পড়ে থাকত একটা ভাঙা আধলা ইঁট। কারোরই চোখে পড়ে না।
সহজতত্ত্ব
কল্যাণী স্টেশান চত্বরে বেশ কয়েকটা নার্সিংহোম। কোনোটায় খরচ বেশি, কোনোটায় অপেক্ষাকৃত কম। এক বন্ধুর সঙ্গে গেছি। বিকেলবেলা, ভিজিটিং আওয়ারে। অসুস্থ মানুষটার সঙ্গে
এলোকেশী
মৃত্যু মায়ের কাছে এসে দাঁড়ালো। মা প্রদীপ জ্বেলে বসে। মৃত্যু তার সন্তানকে নেবে। তার সময় হয়েছে।
মা আসছেন
জল
"শনি-মঙ্গলবার বিষ হয় এই সাপের। দেখো আজ শনিবার। বাজে ভাবে কামড়েছে। কিন্তু ঠিক জায়গায় এসে পড়েছ। কিচ্ছু হবে না। সব ঠিক করে দেব। তুমি ওকে শুইয়ে দাও মাটিতে। আমি আ
অভিসারের আলপনায়
সকাল ন'টা। গঙ্গার হাওয়া ফুরফুর করে আসছে। সারাটা সকাল যে শরীরটা রান
আমারও কাজ ছিল রে
পুজোর মন্ত্র কি?
এইটুকু কথা রেখো
পটার ধুম জ্বর। মাথাটা টোটোর রডে এলিয়ে বসে আছে। ঘোর লেগে আছে। টোটোটা অন্ধকারে দাঁড় করানো, একটা বড় গাছের তলায়। গাছের মধ্যে জোনাকি ফুটছে। পটা মাঝে মাঝে চোখ খুলে
সাক্ষী
সিন্নি
রীতা ভাঙা পাল্লাটা ঠেলে ঢুকতেই হিসির গন্ধ পেল। নীলা উপুড় হয়ে শুয়ে। নাইটিটা হাঁটুর উপর উঠে। একটা হাতে গ্লাস ধরা ছিল, উলটে পড়ে আছে যেটা মেঝেতে, আরেকটা হাত মেঝে