Skip to main content

মায়াবিন্দু

লক্ষ্মী ঠেলা দিয়ে ভুতোকে তুলল। ভুতো ধড়ফড় করে উঠে বসল। ঘড়িটার দিকে তাকালো। রাত আড়াইটে। বাইরে ঝিঁঝি ডাকছে। লক্ষ্মী পাশে দাঁড়িয়ে আছে।

মায়ের মত

কুরিয়ারের চিঠিগুলো হাতে সন্ধ্যেবেলা বেরোলো বিপ্লব। মেয়েটা উঠানে ব্যাডমিন্টন খেলছে। মেয়েটার হাতটা সকালে পুড়েছে। আলু ভাজতে গিয়ে। নাইনে পড়ে। মেয়ের নাম আলো। মায়ে

জামাকাপড়

বাসন্তীর সবার বাড়ির ছাদে, ফ্ল্যাটের গ্রিল দেওয়া বারান্দায় শুকাতে দেওয়া জামাকাপড় দেখতে ভালো লাগে। জামাকাপড়গুলোর দিকে তাকালে বাসন্তী যেন বুঝতে পারে কোন বাড়ির ম

মশারিটা

নকুড়বাবু ভীতু মানুষ। একা থাকেন। শুতে যাওয়ার সময় মাথার কাছে গীতা নিয়ে শোন। সেদিনই গীতাটা নিতে ভুলে গেছে

মাধুর্যের মাধুকরী

নাম মানে দিশা। এই যেমন যে হরিদ্বারে যাবে বলে ট্রেনে উঠল, সে ট্রেনে খায়-দায়, গল্প করে, এদিক-ওদিক দেখে কিন্তু তাও সে জানে, প্রতি মুহূর্তে জানে সে যাচ্ছে হরিদ্ব

অঞ্জলি

তিনি প্রতিদিন শেষ বিকেল থেকে সন্ধ্যা অবধি, বাঁধানো গঙ্গার ঘাটের শেষ সিঁড়িতে বসে থাকেন। গঙ্গার জলে ডোবে পা, আবার ডোবে না, জোয়ারভাটার হিসাব অনুযায়ী। চোখ ডোবে।

Subscribe to অনুগল্প