সৌরভ ভট্টাচার্য
9 July 2014
এখন ঘুমোলে আর ভাল স্বপ্ন দেখি না।
কার থেৎলানো মাথা
কার নগ্ন নিস্প্রাণ শরীর
কিছু বিকৃত মুখ, শব্দ ভীড় করে আসে মাথায়।
মাঝরাত্তিরে ঘুম ভেঙে যায়।
মাথার মধ্যে কাদের মুখ, কাদের চীৎকার!
কানে তালা লেগে থাকে কাদের গোঙানির শব্দে।
আমার সারা গায়ে পিঠে কাদের রক্ত লেগে।
জেগে শুয়ে থাকি শবদেহের মত।
সকাল হয়।
আমার উপর চেপে বিশাল লাশের পাহাড়।
চারিদিকে ছড়ানো দেহের খন্ড।
কোন রকমে উঠে দাঁড়াই।
লাশের পাহাড় এই যে, কাঁধে।
দেহখন্ডগুলো ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে আতঙ্কে খবরের কাগজ খুলি।
চেনা বিষন্নতার সাথে আবার দেখা।
ওই যে ওরা টিভিতে কাগজে, কি যেন বলছে,
বুঝতে পারি না।
এখন নিশাচরেরাও দিনের আলোয় আসে।
এসব থামবে জানি।
কোনদিনই মানুষকে পাশ কাটানো যায় না চিরটা কাল।
তবু কত রাত না ঘুমিয়ে দু:স্বপ্নে কাটাতে হবে জানি না।
কেউ কি জানে?
কার থেৎলানো মাথা
কার নগ্ন নিস্প্রাণ শরীর
কিছু বিকৃত মুখ, শব্দ ভীড় করে আসে মাথায়।
মাঝরাত্তিরে ঘুম ভেঙে যায়।
মাথার মধ্যে কাদের মুখ, কাদের চীৎকার!
কানে তালা লেগে থাকে কাদের গোঙানির শব্দে।
আমার সারা গায়ে পিঠে কাদের রক্ত লেগে।
জেগে শুয়ে থাকি শবদেহের মত।
সকাল হয়।
আমার উপর চেপে বিশাল লাশের পাহাড়।
চারিদিকে ছড়ানো দেহের খন্ড।
কোন রকমে উঠে দাঁড়াই।
লাশের পাহাড় এই যে, কাঁধে।
দেহখন্ডগুলো ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে আতঙ্কে খবরের কাগজ খুলি।
চেনা বিষন্নতার সাথে আবার দেখা।
ওই যে ওরা টিভিতে কাগজে, কি যেন বলছে,
বুঝতে পারি না।
এখন নিশাচরেরাও দিনের আলোয় আসে।
এসব থামবে জানি।
কোনদিনই মানুষকে পাশ কাটানো যায় না চিরটা কাল।
তবু কত রাত না ঘুমিয়ে দু:স্বপ্নে কাটাতে হবে জানি না।
কেউ কি জানে?