সৌরভ ভট্টাচার্য
1 June 2015
বাড়ির যেমন একটা বাইরের ঘর আর ভিতরের ঘর আছে, মনেরও সেরকম করে নিলে ভালো। কাকে বাইরের ঘরের থেকেই বিদায় করব আর কাকে ভিতরের ঘরে ডাকব - এ বিচারটা সহজ হয় তাহলে। না হলে ভুল লোককে ভিতরের ঘরে আনার মাশুল দিতে দিতে বেলা বয়ে যায়।
এই ভিতরের ঘরেরও আরেকটা ভিতরের ঘর আছে। অনেকের বাড়ি থাকে না - Underground ঘর? সেরকম আর কি! তবে সেই পাতালঘরের খবর যাকে তাকে দিতে নেই। কখনো কারোর চোখে চোখ পড়তেই সেই পাতালঘরের দরজা যদি আপনি খুলে যায়, তবে সে-ই সে ঘরের সত্যিকারের দাবীদার। তাকে ঠেকিয়ে রাখতে পারা যায়, এড়িয়ে যাওয়া যায় না। ধরা দিতেই হবে। সব দিয়ে সার্থক হতে হবে।
শুধু দেখতে হয় ছদ্মবেশে কেউ যেন না ভোলায়। যে সোজাসুজি দেখতে চায়, সে ছদ্মবেশে ভোলে না। যে মুগ্ধ হতে চায়, তাকেই ছদ্মবেশ ভুলিয়ে কুহক রচনা করে। সাবধান!