Skip to main content

ক্লান্ত

স্বপন চন্দ্রার গা ধুইয়ে, পাশ ফিরিয়ে শুইয়ে, নাইনে পড়া ছেলেটার মাষ্টার আসা অবধি অপেক্ষা করে, বেরিয়ে আসে সাইকেল নিয়ে।

দ্বন্দ্ব

রাজীব বলল, ভন্তে, অজ্ঞান অনাদি। নির্বাণ সেই অজ্ঞানকে জানা বই তো নয়। সমস্ত সৃষ্টি অজ্ঞানে ডুবে। পরক্ষণে কী হবে জানে না। হাতড়ে হাতড়ে বাঁচা।

তার যেন কী হারিয়ে গেছে

চায়ের দোকানে আজ বাবা বসেনি। মেয়েটা বসেছে। বাবা অসুস্থ। গরমে। মেয়েটা স্কুলে পড়ে। ইলেভেনে। দোকানে আগেও এসেছে। বাবার সঙ্গে। আজ একা। তাই কি সব অন্যরকম?

খেলার ছুটি

রাতের রুটি সব করা হল। এইমাত্র। গা ধুতে বাথরুমে ঢুকে দরজাটা বন্ধ করতেই মনে হল, ছোটোবেলার খেলার সঙ্গীরা এসে গেছে। জল নিয়ে দাপাদাপি হল। স্নান হল। প্রিয় সাবানের

লোকটা

এত হাসতে আমি লোকটাকে কবে দেখলাম?

জলের ফাঁকা বোতল

পরেশের বাবা যে রোগে হঠাৎ চলে গেল, পরেশও গেল সে রোগে। সন্ন্যাসরোগ। পরেশের বউ বাচ্চাটাকে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে গেল। এখানে থাকলে খাওয়াবে কী আর পড়াশোনাই বা কী করে

যাক

কথা বন্ধ। কিন্তু কান্না বন্ধ করবে কে?

ভাঙা গোপাল

ভাঙা গা। নীল গোপাল। মাটির গোপাল। রঙ চটেছে। ভাব চটেনি। নিত্যরাধা গঙ্গার ধারে বসে। রোজ বসে। একটা ছোটো পেতলের বাটিতে চন্দন। আর তুলসীপাতা। যে চায়

বসন্তবাবু অবসাদে ভুগতেন না

বসন্তবাবু ছাদের দিকে তাকিয়ে দুপুর কাটান। একা মানুষ। চিন্তা করতে বাধা নেই। চিন্তা করতে করতে পায়ের বুড়ো আঙুল থেকে মাথার পিছনটা অবধি ভার হয়ে ওঠে। নিজে

Subscribe to অনুগল্প