প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্য দর্শনের খোঁজের মধ্যে একটা সুক্ষ্ম পার্থক্য আছে। একজনের খোঁজ শান্তির। একজনের খোঁজ সুখের। সুখ আহরণের বস্তু। শান্তি অর্জনের। সুখ মানসিক, প

পাখাটা ঘুরছে। ফুল স্পিডে না। এসি আঠাশে করা। ঠাণ্ডা লেগেছে অলোকেশের। ঘড়ঘড় আওয়াজ হচ্ছে। ঠাণ্ডা লাগলে হাঁপানিটা বাড়ে। সিগারেটটা ছাড়ো অলোকেশ!

ফুলের বুকে জমল মধু

নিজের কথা কাকে বলবে?

এক বিশাল পর্দা। তার এ প্রান্ত, ও প্রান্ত দেখা যায় না। পর্দার উপর নানা রঙের, নানা ধরণের নক্সা কাটা।

उस दिन

মানসিকভাবে ভালো থাকাটা একটা সাধনা। বাহ্যিকভাবে ভালো থাকার জন্য বাইরে থেকে কিছু জোগাড় যন্ত্র করে নিলে মিটে যায়। যাকে কম্ফোর্ট বলে। কিন্তু মানসিকভাবে

প্রথম সমস্যা হল 'দু চক্ষে দেখতে পারি না', আর সহমত নই - এই দুটোর মধ্যে একটা সুক্ষ্ম পার্থক্যকে ধরতে না পারা। সেটা শিক্ষাগত পার্থক্য। যখন আমি তেড়ে ফুঁড়ে বলছি,

লক্ষ্মী হাঁ করে জোড়হাতে প্রভুর রথের দিকে তাকিয়ে। লক্ষ্মীর কোল ঘেঁষে তার ছেলে বলরাম

তখন বৃষ্টি। প্রচণ্ড মেঘের ডাক। তখন খাপছাড়া হাওয়া। তখন আষাঢ় মাসের প্রথম রাত।