Skip to main content

গায়ত্রী চক্রবর্তী

গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক। প্রতিবারই ধাক্কা দেন। বইতে, আলোচনায়, সাক্ষাৎকারে, ভাষণে। চিন্তার ধারাটা ছিন্ন হয়, নয় তো জেগে ওঠে। গায়ত্রী ভাবিয়ে চলেন। ঝাঁকিয়ে চলেন। জ্ঞানতত্ত্

তাই?

কথা দিল?
না গারদ বানিয়ে গেল?

প্রেম জন্ম নিল?
না বনসাই বানানোর টব-মাটি দিয়ে গেল?

জীবনের অর্থ মিলে গেল?
না চাঁদ-তারা স্টীকার ছাদেই চিপকে গেল?

সাজঘর

মাথার ভিতর ড্রেসিংরুম
    সাজঘর
যারা সেজেগুজে বেরোয়
তারা রাতের অন্ধকারে গা ঢাকা দিয়ে বাড়ি ফেরে
অনেক রাত অবধি রঙ তুলে 
  পাশের মানুষ খোঁজে হাতড়িয়ে

একাকার

মাঝে মাঝে গন্তব্য আসার আগেই নেমে পড়ি,
মাঝপথে।

তারপর হাঁটতে হাঁটতে ভাবি, গন্তব্য কে ঠিক করেছিল? 
   আমি না ভবিতব্য?

জেদ চেপে যায়। দুজনের কথাই মানব না।

দুপক্ষ

রাস্তাটার মাঝ বরাবর চিড় ধরল। সবাই ভাবল দুটো পথ হবে বুঝি এবার। ফাটল ধরে ধরে এগোতে লাগল সবাই। কোথায় গেছে তবে দুটো রাস্তা দুদিকে?

গুরুগাঁও

আসলে তো বর্বরতা কোনোদিন যায় না। যাবেও না। 
কবি তাও কোনো এক কাল্পনিক রক্ষাকর্তাকে পেয়েছিলেন ধৃতরাষ্ট্রের সভায়
আজ জন্মালে সে কল্পনাও হত কল্পনাতীত

ডুবলেই হল

আমার বাগানে যে জবা, টগর, নয়নতারা ফোটে
তারা নতুন কোনো ফুল নয়
নতুন করে ফুটেছে মাত্র

তাই বলতে চাইছিলাম, 
নতুন কিছু অনুভব করিনি
নতুন করে অনুভব করছি শুধু

কেউ পৌঁছায়নি

কেউ পৌঁছায়নি
চলাটা কেবল থামিয়ে দিয়েছে কেউ কেউ
তুমি ওকে শান্তি বলো বুঝি? 
    আমি বলি না। 
  অশান্তিতে 'না' বলি না শুধু
       সমুদ্র বুকে মাঝি কি বলে -

মর্মযোগ

 
ছেলেটা এ বছর উচ্চ-মাধ্যমিক দিতে পারেনি। গুরুতর অসুস্থ হয়ে, যমে-মানুষে লড়াই শেষে মাসখানেক পরে যখন বাড়ি ফ
Subscribe to