এমন যদি হয়
এমন যদি হয়
বাজারে আনকোরা কিছু নেই আর তোমার জন্য
এমন কোনো
পাহাড়, নদী, ঝরণা, জঙ্গল, সমুদ্র নেই যা তুমি দেখোনি
অথবা এমন কোনো রতিসুখ নেই
যা তোমার অভিজ্ঞতার বাইরে
কি করবে সেদিন?
টিনের বাক্স
...
খোলামকুচি
সবাই বলল, খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল
এখনও বুঝলাম না
সময়, মৃত্যু, না জীবন
...
বুলেট ও সাংবাদিকতা
...
পালক
আগলে রাখতে চাইছিলাম
বিস্তৃত ডানায় পেলাম ভয়
ভালোবাসতেই তো চাই
আকাশকে বললাম,
ছেড়ে দিলাম
যা -
তোরই হল জিত
দোল পূর্ণিমার নিশি নির্ম্মল আকাশ
যদ্দূর মনে পড়ে জীবনে শোনা প্রথম ভাব জগতে ছবি আঁকা কবিতা শুনেছিলাম ঠাকুমার কণ্ঠে, প্রতি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়, গুজিয়া সহযোগে –
"দোল পূর্ণিমার নিশি নির্ম্মল আকাশ।
রোচক
মেয়েটা প্লাস্টিক কারখানায় কাজ করত
কারখানায় যেতে
খারাপ পাড়ার পাশের গলিতেই যেতে হত
সবার ভাবতে শান্তি লাগত
মেয়েটা খারাপ পাড়াতেই কাজে যেত
কবির বিড়ম্বনা
সহস্র কণ্ঠে ধ্বনিত হল কবির গান। কবির ছড়া-কবিতা।
কোলাহল উঠল আকাশে বাতাসে
শঙ্কা
রমজানের হাতে কড়া। তাও মাথায় বিলি কেটে দিলে ভালোই লাগে পরাশরবাবুর। রমজান বছর দশেক আগে পরাশরবাবুর বাগানের কাঁঠাল গাছে গলায় দড়ি দিয়েছিল। কেন দিয়েছিল কেউ জানে না। সে অকৃতদার ছিল। গরীব মানুষ, পরাশরবাবুদের বাড়িতেই ফাইফরমাশ খেটে দিন চলে যেত। তাকে অবশ্য হাসতে দেখেনি কেউ কোনোদিন। গায়ের রঙ তামাটে, রোগা-বেঁটেখাটো শরীর, তবে খাটতে পারত। পরাশরবাবুর স্ত্রী বেঁচে
আমি এক হাতে মোবাইল ঘাঁটতে ঘাঁটতে
হল কি, আমি এক হাতে মোবাইল ঘাঁটতে ঘাঁটতে, খাবার টেবিলে বসে, আরেক হাতে তারিয়ে তারিয়ে আমের আঁটি চুষছিলাম। পুরো সাদা হয়ে আঁটিটার রঙ প্রায় আমার মোবাইলটার মতই হয়ে এসেছে। এমন সময় বাবা জিজ্ঞাসা করলেন, "হ্যাঁরে আজ পাম্প চালানো হয়েছিল?" আমি খানিক অন্যমনস্ক হয়ে পড়লাম, চালিয়ে ছিলাম কি? ভাবতে ভাবতে আঁটিটা কিরকম বিস্বাদ ঠেকল...ওমা! তাকিয়ে দেখি আমি তো আঁটি না, মোবাইলটা চুষে দিয়েছি...